ঋতুস্রাব - মাসিক কিভাবে হয়

           

  মহিলাদের ঋতুচাপ মূলত আমরা মাসিক নামে পরিচিত হিসেবে জানি এবং চিনি। মেয়েদের ছোট থেকে বের ওঠার সাথে সাথে  শারীরিক গঠনের ও যৌবিক যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই মাসিক/ঋতুস্রাব সব বলা হয়। মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালের শুরুতেই এই পরিবর্তনগুলো  দেখা দেয়।  







        ঋতুস্রাব কি 

ঋতুস্রাব হলো মহিলাদের গর্ভাশয়ের মুখ্য অংশে রক্তাবস্থার প্রবাহের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা। এটি অনেক সমস্যার কারণ হতে পারে, যেমন কিছু অনিয়মিত হরমোনাল পরিবর্তন, গর্ভাশয়ের অক্ষমতা, গর্ভাশয়ের সঙ্কোচন বা অন্যান্য কারণে এটি ঘটতে পারে। এটি মহিলাদের স্বাভাবিক মাসিক পিরিয়ডের সাথে অসম্পর্কিত হতে পারে এবং অধিকাংশই কোনও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সূচক হতে পারে। ঋতুস্রাব প্রতিরোধ বা চিকিৎসা প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ প্রয়োজন।



        

  মহিলাদের প্রস্রাব কেন হয় 

মহিলাদের ঋতুস্রাবের একেবারেই নির্দিষ্ট একটি কারণ নেই, তবে এর পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে:


 ১. হরমোনাল পরিবর্তন: মহিলাদের হরমোনাল স্তর পরিবর্তন হলে এটি ঋতুস্রাবের সমস্যার কারণ হতে পারে।

২. গর্ভাশয়ের সমস্যা: গর্ভাশয়ে যেমন পলিপ, ক্যান্সার, বা অন্যান্য সমস্যা থাকলে এটি ঋতুস্রাবের উৎপাদনের কারণ হতে পারে।

৩. অনিয়মিত মাসিক পিরিয়ড: কোনও অনিয়মিত মাসিক পিরিয়ড থাকলে ঋতুস্রাব ঘটতে পারে।

৪. শারীরিক অবস্থা: শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন, যেমন বার্তা হার্মোন থেকে কিংবা ওভার এক্সারসাইজের পরিমাণের পরিবর্তন হলে ঋতুস্রাব ঘটতে পারে।


         মহিলাদের ঋতুস্রাব কেন হয় 

এই সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

মহিলাদের ঋতুস্রাব হলে গর্ভাশয়ের মুখ্য অংশের রক্তাবস্থার প্রবাহের পরিবর্তন। এটি ধারণ করা যায় যে, মহিলাদের মাসিক পিরিয়ডে গর্ভাশয়ের অংশের পরিবর্তন ঘটে এবং রক্ত বা অন্যান্য শরীরের তরল অংশ বের হয়ে আসে। এটি প্রতি মাসে ঘটতে পারে এবং সাধারণত মাসিক পিরিয়ডের সময়ে ঘটে, তবে অনিয়মিত অথবা অনুপযুক্ত সময়ে এটি ঘটতে পারে। অনেক সময় এটি অনেকটাই সামান্য হয়ে থাকে এবং কোনও চিকিৎসার প্রয়োজন নেই, তবে যদি এটি অত্যন্ত অস্বাভাবিক বা সহজে সংকোচিত হয়ে যায়, তবে এটি চিকিৎসার প্রয়োজন করে। সাধারণত মহিলারা এই পরিবর্তনের মধ্যে একটি সাম্য প্রয়োজন হতে পারে এবং এটি অধিকাংশই তাদের স্বাভাবিক জীবনধারার কোনও ব্যবধান সৃষ্টি করে না।


 কত বছর বয়সে ঋতুস্রাব শুরু হয়


মেয়েদের ঋতুস্রাব প্রায় ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সে শুরু হয় এবং এটি মহিলাদের জীবনের ধারাবাহিক অংশ হতে থাকে। তবে, এটি ব্যক্তি ব্যক্তি ভিন্নভাবে পরিবর্তন করতে পারে এবং প্রতিটি মেয়েকে এটি শুরু হতে সময় নিয়ে অতিরিক্ত কয়েক বছর লাগতে পারে। মাসিক পিরিয়ডের শুরুতে অনেক মেয়েরা আন্তর্জাতিক বেচারা এবং অনিয়মিত মাসিক পিরিয়ড অথবা ঋতুস্রাবের সমস্যা সহ্য করতে পারে। যদিও, যদি কোনও অস্বাভাবিক বা সন্দেহজনক সমস্যা থাকে, তবে মেয়েদেরকে একজন চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।


              মাসিক ঋতুস্রাব কখন সময়


মহিলাদের ঋতুস্রাবের সময় সাধারণত তাদের মাসিক পিরিয়ডের সময়ে ঘটে। মাসিক পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন বা তার কাছাকাছি হয়, যা মহিলাদের শরীরের হরমোনাল পরিবর্তনের ফলে ঘটে। মাসিক পিরিয়ডের শেষের দিনগুলিতে অনেক মেয়েদের ঋতুস্রাব হয়, তবে এটি ব্যক্তি ব্যক্তি ভিন্নভাবে পরিবর্তন করতে পারে। এই সময়ে মহিলার গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি হয়। তবে, এটি সাধারণত নির্দিষ্ট নয় এবং মহিলার জীবনের বিভিন্ন সময়ে ঘটতে পারে।


মাসিক/ ঋতুস্রাব  একাধারে সাত দিন হতে পারে 


ঋতুস্রাবের সময় সাধারণত মাসিক পিরিয়ডের সাথে মিলিত হতে পারে, যা সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন ধরে থাকে। তবে, এটি ব্যক্তি ব্যক্তি ভিন্নভাবে পরিবর্তন করতে পারে। কিছুজনের ঋতুস্রাব একটি দিন ধরে থাকতে পারে, আর অন্যের জন্য এটি কয়েক দিন বা তারও বেশি সময় ধরে থাকতে পারে। এই সময়গুলি মহিলার শরীরের হরমোনাল পরিবর্তনের ফলে ঘটে এবং প্রতিটি মহিলার জীবনে বিভিন্ন হতে পারে।


 মহিলাদের মাসিক হলে শারীরিক কি কি ক্ষতি হয় পারে 


ঋতুস্রাবে মহিলাদের শারীরিক ক্ষতি নিম্নলিখিত হতে পারে:


১. আনেমিয়া (রক্তের অভাব): ঋতুস্রাবের সময়ে বেশি পরিমাণে রক্ত হারাতে পারে, যা আনেমিয়ার উৎপাদনে কারণ হতে পারে।

২. শারীরিক দুর্বলতা: অনেক সময় ঋতুস্রাবের সময়ে মহিলাদের শারীরিক ক্ষতি হওয়ার কারণে শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করতে পারেন।

৩. শারীরিক অস্বস্তি: কিছু মহিলার ঋতুস্রাবের সময়ে অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে এবং তাদের শারীরিক অস্বস্থির পরিস্থিতি হতে পারে।

৪. মাসিক সমস্যা: কিছু মহিলার ঋতুস্রাব হয়ে থাকতে সময়ে অনিয়মিত মাসিক পিরিয়ড, ভারি মাসিক স্রাব ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

৫. পুরুষদের সঙ্গে সমস্যা: কিছু মহিলাদের ঋতুস্রাবের সময় দুঃখজনক অথবা অস্বস্তির পরিস্থিতি নিয়ে তাদের পুরুষদের সঙ্গে সমস্যা হতে পারে।


এই ক্ষতির মাধ্যমে অনেক মহিলার জীবনে অসুখ, সংকোচন বা সমস্যার মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যেকোনো অস্বাভাবিক বা সন্দেহজনক লক্ষণের সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চলা উচিত।



অনিয়মিত ঋতুস্রাব /মাসিক হলে কি কি করণীয় 


অতিরিক্ত ঋতুস্রাবের সমস্যা হলে কিছু পরামর্শ মেনে চলা উচিত। নিম্নলিখিত করনীয় হতে পারে:


১. চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন: যদি আপনি অতিরিক্ত ঋতুস্রাবে ভুগতে থাকেন, তবে সবচেয়ে ভালো বিকল্প হলো একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা এবং তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে।

২. শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখুন: পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিশ্রম করা, সঠিক খাবার খাওয়া, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

৩. অবশেষে চিকিৎসা করা: চিকিৎসা না নেওয়া সমস্যার পরিমাণ বাড়াতে পারে। অতএব, চিকিৎসা নেওয়া উচিত হলে এর সমাধান পাওয়া সহজ হয়ে যায়।

৪. প্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত সমস্যা সাম্প্রদায়িক সহায়তা অনুষ্ঠান করুন: আপনার সমস্যা সম্পর্কে আপনার পরিবার, বন্ধু বা অন্য সমর্থকদের সাথে অভিজ্ঞতা আদান প্রদান করা উচিত হতে পারে।

৫. নিয়মিত চেকআপ: চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলে, নিয়মিতভাবে চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার অতিরিক্ত ঋতুস্রাবের সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে পারে।


এই সমস্যাগুলির জন্য প্রতিটি ব্যক্তির পরিস্থিতি এবং চিকিৎসার প্রয়োজনমত প্রতিবেদন করা উচিত।


ঋতুস্রাব/মাসিক হলে মহিলাদের যে খাবারগুলো খাওয়া দরকার 


মহিলাদের ঋতুস্রাবের সময়ে সঠিক পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে খাবারের মাধ্যমে তাদের শরীরের পরিমাণে হারিয়ে গেলা পুষ্টি পূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তাদের খাবারে অনেক প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং ফাইবারের প্রায় পরিমাণ থাকা উচিত। একটি স্বাস্থ্যকর মাসিক পিরিয়ডের জন্য নিম্নলিখিত খাবার সমূহ ভালো হতে পারে:


১. সব্জি এবং ফল: মিশ্রিত সবজি এবং ফল খাওয়া প্রায়ই ভালো হয়ে থাকে, যা প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল সরবরাহ করে।

২. প্রোটিন উপাদান: মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, পানির সমান্তরাল প্রোটিন খাবার হিসাবে গুনগুন খেতে উচিত।

৩. ক্যালসিয়াম উপাদান: দুধ, দই, পনির, লাবনী ইত্যাদি ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস হিসাবে গণ্য হতে পারে।

৪. ফাইবার ধরনের খাবার: ধান, গম, অট্স, ফল, সবজি, ডাল, ডালিয়া ইত্যাদি প্রাচুর্য ফাইবার সরবরাহ করে এবং পেটের স্থান সাধারণত সাফল্যের কারণ হয়।

৫. পর্যাপ্ত পানি: দিনে অনেক পরিমাণে পানি পান করা জরুরি।


তাদের পুষ্টিকর খাবারের অনুপাত সঠিকভাবে মেনে চলা উচিত এবং অতিরিক্ত ধারণা থেকে বিরত থাকা উচিত। যেহেতু প্রতিটি শরীরের প্রকৃতি ভিন্ন, তাই এই সাজেশনগুলি আপনার স্বাস্থ্যবিধান বা চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করা উচিত।


মহিলাদের ঋতুস্রাব/মাসিক সাধারণত কত বছর বয়স পর্যন্ত হতে পারে :

মহিলাদের ঋতুস্রাব সাধারণত প্রায় ৫৫-৫৬ বছর বয়সে থামে, এবং এটি যখন থামে তখনি তারা মেনোপোজে অবস্থায় প্রবেশ করেন। মেনোপোজ হলো মহিলাদের জীবনের একটি নির্দিষ্ট সময়, যেখানে তারা অনুভব করেন মাসিক পিরিয়ডের শেষ হওয়ার পর একটি হরমোনাল পরিবর্তন। এই অবস্থায়, ঋতুস্রাব থামে এবং তারা সাধারণত কোনও মাসিক পিরিয়ড অথবা ঋতুস্রাবের পরিক্ষেপে থাকেন না। তবে, এই বিষয়ে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির ভিন্নতা থাকতে পারে, এবং কোনও মেডিক্যাল সমস্যা বা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতে আমারা এটি বিশ্লেষণ করা উচিত মনে করি।



ঋতুস্রাবের উপকারিতা 

মহিলাদের ঋতুস্রাবের উপকারিতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং ভারী দায়িত্ব বিহীন। কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা নিম্নে উল্লেখ করা হল:


১. শারীরিক স্বাস্থ্যের সমর্থন: ঋতুস্রাবের মাধ্যমে শারীরিক নিষ্পাদনের গুরুত্বপূর্ণ একটি সূত্র বিশেষ করে গর্ভধারণা এবং শিশুর স্বাস্থ্যে সাহায্য করতে পারে। মাসিক পিরিয়ডের সময়ে শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত হতে পারে এবং অনুকূল গর্ভাবস্থা প্রাপ্তির সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।


২. হারিয়ে যাওয়া পরিমাণের রক্ত: মাসিক পিরিয়ডের সময়ে মহিলাদের শরীর থেকে হারিয়ে যাওয়া পরিমাণে রক্ত বের হয়ে থাকে। এটি শরীরের অতিরিক্ত আয়রন এবং অন্যান্য কীটকমুক্ত করে ফেলতে সাহায্য করে, যা শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


৩. হৃদয়ের স্বাস্থ্য: নিয়মিত মাসিক পিরিয়ড রক্তের চলাফেরায় মহিলাদের হৃদয়ের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে। এটি হৃদয়ে নতুন রক্ত প্রবাহের অনুমোদন করে যা কোনও প্রকারের রক্ষা প্রদান করতে সাহায্য করে।


৪. মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি: মাসিক পিরিয়ডের সময়ে মহিলাদের মানসিক স্বাস্থ্যে উন্নতি হতে পারে। ধারণা করা হয় যে, রক্তপাতের পরিমাণের পরিপ্রেক্ষিতে মহিলাদের মন প্রত্যাশা, সমগ্র বাস্তবায়নের সাথে নিজেকে পুনর্নির্মাণ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।


ঋতুস্রাবের অপকারিতা 



মাসিক পিরিয়ডে অনেক মহিলার সাথে অসুখ, অস্বস্থতা বা অসুবিধা ঘটাতে পারে। কিছু অপকারিতা নিম্নে উল্লিখিত:


১. পুষ্টিকর অসুবিধা: মাসিক পিরিয়ডে অনেক মহিলার কর্ণনির্বাহী অঞ্চল বা শরীরের অন্যান্য অংশের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদানের অভাব হতে পারে।


২. দুর্বলতা: কিছু মহিলার ঋতুস্রাব সময়ে অতিরিক্ত বা ভারী রক্তপাতের পরিবর্তে শারীরিক দুর্বলতা বা অনিয়মিত হয়ে যেতে পারে।


৩. অস্বাভাবিক প্রস্রাব: মাসিক পিরিয়ডে অস্বাভাবিক প্রস্রাব বা গন্ধের বা রংমূলক পরিবর্তন ঘটাতে পারে, যা মহিলার জীবনে অবশ্যই অসুবিধা সৃষ্টি করে।


৪. মানসিক চাপ ও অস্বস্থতা: কিছু মহিলাদের মাসিক পিরিয়ড সময়ে মানসিক চাপ, উদাসীনতা, তনাব বা মানসিক অস্বস্থতা বৃদ্ধি করতে পারে।


৫. সামাজিক অসুবিধা: কিছু সময়ে, মাসিক পিরিয়ডের সময় সামাজিক স্থিতিতে অসুবিধা সৃষ্টি হতে পারে, যেমন স্কুল, কলেজ বা কর্মস্থলে অসুবিধা সৃষ্টি করতে পারে।


এই অপকারিতা গুলির কারণে কিছু মহিলার জীবনে অসুখ, সংকোচন বা অন্যান্য সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। সমস্যাগুলি হ্রাস পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

নোটবুক: আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। 


এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক আরো বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন । 


প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে। 


আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit