ইসলামিক সাধারণ জ্ঞান mcq
ভূমিকা
ইসলামে বিশ্বাস করা হয় যে, আল্লাহতালা মানুষদের মধ্যে দায়িত্বশীল হৃদয় এবং নবীবৃন্দের মাধ্যমে তাঁর ইচ্ছা ও নীতি বিজ্ঞান করেন। নবীগণ একত্রে মানুষকে দ্বীনের উপদেশ এবং নির্দেশনা দিয়েছিলেন যাতে মানুষরা সৎকর্মের পথে চলতে পারেন এবং তারা আল্লাহর মার্গে প্রগতি করতে পারেন।
ইসলামী বিশ্বাসে অনুসারে, আল্লাহ তাঁর মানুষ প্রেরণে নবীগণকে বাছাই করেন যাতে তারা মানুষদের দ্বীনী এবং অধিকারশীল প্রেরণা দিতে পারেন। তারা জীবনে আল্লাহর ইচ্ছামতন্ত্রের সাথে মিলিত হয়েছিলেন এবং তারা তাঁর ইচ্ছামতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তারা নিজেদের জীবনের প্রতিটি দিকে আল্লাহর নির্দেশনা ও উদ্দেশ্যে প্রদর্শন করেছিলেন যাতে মানুষরা তাদের উদ্দেশ্য এবং ধর্মীয় দায়িত্ব বোঝতে পারেন।
সুতরাং, নবীগণের মাধ্যমে আল্লাহ তার ইচ্ছামতন্ত্র ও নীতি প্রকাশ করেন এবং মানুষদের জীবনে পরিবর্তন এবং সৎকর্মের পথে প্রবৃদ্ধি করেন।
৩০ জন নবীর নাম
1. আদম (আলাইহিসসালাম)
2. নূহ (আলাইহিসসালাম)
3. ইব্রাহীম (আলাইহিসসালাম)
4. মুসা (আলাইহিসসালাম)
5. ঈসা (আলাইহিসসালাম)
6. মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
7. ইয়াকুব (আলাইহিসসালাম)
8. ইসমাইল (আলাইহিসসালাম)
9. ইলিয়াস (আলাইহিসসালাম)
10. ইসহাক (আলাইহিসসালাম)
11. ইশমাইল (আলাইহিসসালাম)
12. ইয়াকুব (আলাইহিসসালাম)
13. ইলিয়াস (আলাইহিসসালাম)
14. ইশাহাক (আলাইহিসসালাম)
15. ইসরাইল (আলাইহিসসালাম)
16. হুদ (আলাইহিসসালাম)
17. সোলেম (আলাইহিসসালাম)
18. ইদরীস (আলাইহিসসালাম)
19. ইলয়াস (আলাইহিসসালাম)
20. হারুন (আলাইহিসসালাম)
21. শুয়য়াইব (আলাইহিসসালাম)
22. শুয়য়াইবে ইয়াকুব (আলাইহিসসালাম)
23. জকারিয়া (আলাইহিসসালাম)
24. ইলয়াস (আলাইহিসসালাম)
25. য়ুনুস (আলাইহিসসালাম)
26. য়ায়ুব (আলাইহিসসালাম)
27. জাকারিয়া (আলাইহিসসালাম)
28. ইসলাম (আলাইহিসসালাম)
29. হুদ (আলাইহিসসালাম)
30. ইবরাহিম (আলাইহিসসালাম)
১০ জন সাহাবীর নাম
যে দশটি সাহাবী ইসলামের আদি অন্যতম স্বীকৃত ও প্রধান অনুযায়ী পরিচিত ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচিত:
1. আবু বাকর সিদ্দিক (রাদিআল্লাহু আনহু)
2. উমর ইবনুল খাত্তাব (রাদিআল্লাহু আনহু)
3. উসমান ইবনু আফান (রাদিআল্লাহু আনহু)
4. আলী ইবনু আবু তালিব (রাদিআল্লাহু আনহু)
5. তালহা ইবনু আব্দুল্লাহ (রাদিআল্লাহু আনহু)
6. জুবাইর ইবনু মুতয়াম (রাদিআল্লাহু আনহু)
7. সায়েদ ইবনুল আয়যাদ (রাদিআল্লাহু আনহু)
8. সাইদ ইবনুল জুয়াদ (রাদিআল্লাহু আনহু)
9. সাবীত ইবনু কাইস (রাদিআল্লাহু আনহু)
10. আবু হুরাইরাহ (রাদিআল্লাহু আনহু)
ইসলামের খলিফা কয়জন এবং কে কে
এদের মধ্যে আবু বাকর, উমর, উসমান ও আলী ইসলামী ইতিহাসে চার কেবল নেতা বলে পরিচিত। তারা চারটি খলিফা (রাষ্ট্রপতি) হিসেবে পরিচিত এবং রাসূলের (সা:) নেতৃত্বে আলোচিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংঘর্ষে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
ইসলামে প্রাথমিকভাবে চারটি খলিফা (খিলাফাত) ছিল, যাদের প্রধান দায়িত্ব ছিল ইসলামিক সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব ও সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান হিসেবে। এদের নামগুলি হল:
১. খলিফা আবু বাকর (রাদিআল্লাহু আনহু) - হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর মৃত্যুর পর প্রথম খলিফা।
২. খলিফা উমর ইবনুল খত্তাব (রাদিআল্লাহু আনহু) - আবু বাকরের পরে দ্বিতীয় খলিফা।
৩. খলিফা উমর ইবনুল আবদুল আয়েয (রাদিআল্লাহু আনহু) - খলিফা উমরের পরে তৃতীয় খলিফা।
৪. খলিফা আলী ইবনু আবু তালিব (রাদিআল্লাহু আনহু) - আলী ইবন আবু তালিব খলিফা উমরের পরে চতুর্থ খলিফা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছিল।
এদের মধ্যে আবু বাকর, উমর ও উমর ইবনুল আবদুল আয়েয এবং আলী এই চারজনের মধ্যে মুহাম্মদ (সা:) এর আবার প্রিয় হতে সময়ের ক্রমশ নির্বাচিত হয়েছিলেন। এই পরে ইসলামে আরও কয়েকজন খলিফা আসল হন।
ইসলামের প্রথম যুদ্ধের নাম কি
ইসলামের প্রথম যুদ্ধের নাম হলো "বদর যুদ্ধ"। এই যুদ্ধটি ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা হিসেবে পরিচিত। বদর যুদ্ধটি ২ রমজান ২ ইসলামিক সন ২ দিনে হয়েছিল মুহাম্মদ (সা:) এর প্রথম হিজরা বর্ষে, যা ইসলামী ক্যালেন্ডারের ২ বছর ও ২ মাস এবং ১৭ তারিখে পাওয়া গেছে। বদর যুদ্ধে মুহাম্মদ (সা:) এর পরিচিতিমূলক শিখনের আদলে মুসলিম সেনাকে মেক্কান সেনার বিপক্ষে বিজয় অর্জন করেন।
আল কুরআনের ভাষা কি
আল-কুরআনের ভাষা আরবি। আল-কুরআন মুসলিমদের পবিত্র বই হিসাবে ধরা হয়, যা ইসলামের প্রধান ধর্মীয় পাঠ্যবই হিসেবে পরিচিত। আরবি ভাষা ইসলামিক ধর্মের মৌলিক ভাষা, এবং আল-কুরআন মুসলিমদের নিজস্ব ভাষায় প্রকাশ পেয়েছে এবং এটি প্রচলিত ভাষাগুলির মধ্যে একটি। আরবি ভাষার উপর আল-কুরআন উপনিবেশ করা ছিল নবী মুহাম্মদ (সা:) এর মৃত্যুর পরে, এবং এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের জীবনের প্রধান ধর্মীয় পাঠ্যবই হিসেবে আদর্শ।
আল-কোরআন সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য
কুরআন ইসলামের পবিত্র বই, যা মুসলিমদের ধর্মীয় পঠনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো:
১. লেখক: কুরআন মুসলিমদের অনুগত হিসাবে প্রমাণিত একটি বই হিসেবে ধরা হয়, যা আল্লাহ দ্বারা মুহাম্মদ (সা:) এর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছেন।
২. ভাষা: কুরআন আরবি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে, তবে এর অনুবাদ প্রায় সকল প্রধান ভাষায় উপলব্ধ।
৩. অবস্থান: কুরআনের শেখানো হয়েছে মুহাম্মদ (সা:) এর মৃত্যুর পরে বদর যুদ্ধের পর, এবং এটি মুহাম্মদ (সা:) এর জীবনের সাথে সমতুল্য সময়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
৪. বিষয়বস্তু: কুরআনের বিষয়বস্তু বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে, যেমন ধর্ম, জীবনের নির্দিষ্ট নীতিমালা, মর্যাদা, মর্যাদার আচরণ, ইত্যাদি।
৫. উপস্থাপনা: কুরআন আয়াতে বিভক্ত হয়েছে, যার প্রতিটি অংশ সূরা নামের অধীনে পরিচিত। প্রতিটি সূরা আয়াতের সমৃদ্ধ সংগ্রহ থাকে।
৬. অনুবাদ: কুরআনের প্রধান অনুবাদ মোটেও প্রায় ৩০ ভাষায় উপলব্ধ, যেমন ইংরেজি, ফরাসি, স্পেনীয়, উর্দু, বাংলা, হিন্দি, উইগুর ইত্যাদি।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শৈশবকাল
মুহাম্মদ (সা:) এর শৈশবকাল সম্পর্কে ধারাবাহিক বিবরণ নিম্নে দেওয়া হলো:
১. জন্ম: মুহাম্মদ (সা:) জন্মানো হয়েছিলেন 570 খ্রিস্টাব্দের 12 রবিউস আউয়াল মাসে, মক্কায়, আরব সংযুক্ত আমিরাত।
২. জন্মস্থান: মুহাম্মদ (সা:) জন্ম নিয়েছিলেন মক্কার শহরে, আরব সংযুক্ত আমিরাতের একটি সম্প্রদায়ের লোকের পরিবারে।
৩. শিক্ষা ও শৈশবিক জীবন: মুহাম্মদ (সা:) তার বাচ্চাদের জীবনের প্রাথমিক বর্ষগুলি তার পরিবারের মাঝে পাশে কাটান। তার পিতা আব্দুল্লাহ আল্লাহর বাদে অন্যদের মতো একজন কোনো সভ্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন।
৪. অনুযায়ীদের মনের বুদ্ধিমত্তা: মুহাম্মদ (সা:) অনুযায়ীদের মধ্যে জানার প্রথম অবস্থা হয়েছিল যে একজন আদর্শময় ও সচেতন নেতা হিসেবে তারা তাকে পরিচিত করেন।
৫. অন্য শিক্ষা: মুহাম্মদ (সা:) যৌবনে একজন ব্যবসায়ীর জন্য কাজ করতেন, যার ফলে তিনি ব্যবসা ও বাণিজ্যের পরিচিতি পেয়েছিলেন। এছাড়াও, তিনি প্রাচীন আরবের সমাজের নৈতিক ও ধার্মিক মূল্যবোধের মধ্যে অধিদক্ষ ছিলেন।
মক্কা
মক্কা, সৌদি আরবের হিজাজ প্রদেশের একটি শহর। এটি ইসলামের প্রধান পবিত্র নগরীগুলির মধ্যে একটি। মক্কা ইসলামী পর্যটক গন্ধভূমি হিসেবে পরিচিত, যেখানে বাস্তবায়নের প্রধান উদ্দেশ্যে মুসলিম পুরুষ এবং মহিলা একবার জীর্ণ করতে পবিত্র কাবা-তে হজ্জ ও উমরা পালন করতে আসেন।
মক্কা ইসলামী প্রধান দোয়ায় অর্থাৎ কাবা ও মক্কা মসজিদের অবস্থানস্থান হিসেবে পরিচিত। আগরতলা তারিখ মুসলিম বর্ষপঞ্জির মূল হিসেবে মানা হয় এবং ইসলামী পর্বকালের কোনও দিনে মক্কা বা কাবা যাত্রীদের জন্য প্রধান অনুমোদিত স্থান হিসেবে গন্য হয়।
মক্কা একটি সার্বজনীন ধার্মিক ও সাংস্কৃতিক প্রান্ত, যেখানে ইসলামী প্রয়াত্মবর্তন, ক্রিশ্চিয়ন, যেমন ইব্রাহিমী মতানুসারে যাযাবর, সুফিস্ট, ও হিন্দু বহুমতে আদি ধর্মীয় আইতিহাসিক স্থানের জন্য পরিচিত। আগামী বছরের সাধারণ পর্যটকেরা বহুপুরুষীয় বাংলাদেশী মধ্যমে ইসলামিক পর্বকালের মক্কা ও মধ্যযুগের আরব প্রদেশগুলির প্রধান অঞ্চলের মধ্যে মধ্যমে পর্যটন সমর্থন করেন।
মদিনা
মদিনা, সৌদি আরবের হিজাজ প্রদেশের একটি শহর। ইসলামের দ্বিতীয় পবিত্র নগরী হিসাবে পরিচিত। মদিনা আরবীতে "মাদীনা মুনবারাহ" হিসেবে পরিচিত, যা অনুবাদে মদীনা এবং মন্বারা শব্দের অর্থের একত্রিত রূপ।
মদিনা মুনবারা ইসলামী ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর। ইসলামী প্রধান ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক ঘটনাগুলির অনেক অংশ মদিনা মুনবারাতে ঘটে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মদিনা মুনবারার সম্পর্কে:
১. মদিনা হলেন নবী মুহাম্মদ (সা:) ও তার অনুযায়ীদের বাসস্থান। এটি মুসলিমদের পবিত্র শহর হিসাবে পরিচিত।
২. ইসলামের প্রথম মসজিদ, মসজিদুল নববি মুহাম্মদ (সা:) মদিনা শহরে অবস্থিত।
৩. হিজরা: ইসলামিক পরিবর্তনের প্রথম চরণ হিজরার সাথে জড়িত ছিল। নবী মুহাম্মদ (সা:) ও তার অনুযায়ীদের বাসস্থান মদিনায় বাদলে।
৪. মদিনা আল-মুনবারা হিসেবে পরিচিত মসজিদ এবং অন্যান্য ধার্মিক স্থানের সমন্বয়ে ইসলামের পবিত্র নগরী হিসেবে পরিচিত।
৫. মদিনা ছয় তালিকা, ইসলামের প্রধান ধর্মীয় নগরীগুলির মধ্যে প্রধান একটি, যেখানে হিজরার পরে ইসলামী সম্প্রদায়ের প্রধান কেন্দ্র হিসেবে বিকাশ পেয়েছিল।
কাবা শরীফ
কাবা শরীফ, ইসলামের প্রধান পবিত্র অবজ্ঞার একটি কেন্দ্রীয় অংশ। এটি মক্কা শহরের মসজিদুল হরামের একটি অংশ এবং ইসলামের প্রধান ধর্মীয় স্থান। কাবা একটি প্রাচীন মুসলিম প্রথা যা নবী আদম (আলাইহিস সালাম) এর সময় শুরু হয়েছিল।
কাবা শরীফের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো:
১. অবস্থান: কাবা শরীফের অবস্থান মক্কা শহরের মসজিদুল হরামের একটি প্রায় ১৫ মিটার ঊর্ধ্বমুখী স্থানে অবস্থিত।
২. আকার: কাবা একটি ঘনমিটারের প্রায় শুল্কের বেতন বা অনলাইনে বিক্রেতা দ্বারা পরিচিত ব্যক্তিত্ব।
৩. সাক্ষাতকার: ইসলামী দ্বীনে, কাবা শরীফ অভিযানের অংশে বিশ্বাসী মুসলিমদের জন্য প্রধান অঞ্চলের মধ্যে গোপন সাক্ষাতকার করা হয়।
৪. অপরিহার্যতা: প্রতি বছর লাখ ভারতীয় মুসলিম সহস্র যাত্রী কাবা শরীফের প্রধান পবিত্র দীর্ঘার্থিনী প্রতিষ্ঠানে আসেন।
৫. ঐতিহাসিক অবদান: ইসলামী ইতিহাসে, কাবা শরীফের উপর অবদান সহযোগী হিসাবে বিক্ষিপ্ত হয়েছে। এটি ইসলামের প্রধান অবজ্ঞার একটি প্রতীক।
মুসলিম উম্মাহের জন্য কাবা শরীফের দেশীয় অথবা আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য প্রধান লক্ষ্যের অবস্থান হিসেবে অধিবাসী।
নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।
এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন ।
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে।
আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url