আ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম বাংলা অর্থসহ |

 পৃথিবীতে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তাকে আদর করে ডাকার জন্য যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, তাই ইসম বা নাম। অন্যভাবেও বলা যায়, কোনো মানুষকে অপরাপর মানুষ থেকে পার্থক্য করার জন্য যে বিশেষ শব্দের মাধ্যমে ডাকা হয়, তাই নাম। কোনো বক্তিকে সঠিক ভাবে চিহ্নিত করার জন্য যে মাধ্যমে  অবলম্বন করি থাকে তাই হলো নাম।  এভাবে আরো বহু সংঙা আছে নামের।

আর এই নাম রাখার ব্যাপারে ইসলামে অত্যধিক গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। প্রতিটি মানুষের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে রয়েছে তার নাম, উপনাম কিংবা উপাধি। নাম রাখার ব্যাপারে হজরত রাসূল (সা.) শিশুর জন্মের সপ্তম দিন নবজাতকের উত্তম ও সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।(তিরমিজি )

সুন্দর নাম রাখার ব্যাপারে রাসূল (সা.)  বলেছেন যে, কিয়ামতের দিন তোমাদের নিজ নাম ও পিতার নামে ডাকা হবে। সুতরাং তোমরা সুন্দর নাম রাখো। (আবু দাউদ)

ইসলামে নামের গুরুত্ব সম্পর্কে নিন্মোক্ত বিষয়গুলো প্রাধান্য বা যোগ্যতা সম্পুর্ণ। 


 ১. আল্লাহর নির্দেশ : নাম রাখার গুরুত্ব সম্পর্কেও ইসলামে রয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, `হে জাকারিয়া, আমি (আল্লাহ) তোমাকে একপুত্রের সুসংবাদ দিচ্ছি। তার নাম হবে ইয়াহইয়া। এই নামে এর আগে আমি কারও নামকরণ করিনি। [সূরা মারিয়াম, আয়াত : ৭ (দ্বিতীয় পর্ব)]

 ২. সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখা : সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখার ব্যাপারে হজরত রাসূল (সা.) গুরুত্বারোপ করেছেন। সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখা মাতা-পিতা ও অভিভাবকের ওপর অপরিহার্য কর্তব্য। আল্লাহ তা'য়ালার গুণবাচক নামের সঙ্গে সংযুক্ত করে এবং তার প্রিয় বান্দাদের নামে নামকরণ করা উত্তম।

৩. ইসলামের বিধান : নাম রাখা ইসলামের অন্যতম বিধান। তবে কাফের মুশরিক এবং কুখ্যাত পাপীদের নামানুসারে নাম রাখা হারাম। যেসব সাহাবীর কুৎসিত ও আপত্তিকর নাম ছিল, হজরত রাসূলে কারীম (সা.) তা পরিবর্তন করে পুনরায় সুন্দর ও যথার্থ অর্থবোধক নাম রেখে দিয়েছিলেনবীদের নামে নাম রাখার প্রতি

 ৪. উৎসাহ : হজরত রাসূলে কারীম (সা.)-এর উপাধি ও উপনাম সর্বব্যাপারে পরিব্যাপ্ত ছিল। কেননা সব ধরনের নামই ব্যক্তি বা বস্তুর ওপরে এমনকি চরিত্রের ওপরও ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। শব্দের প্রভাব রয়েছে বলেই গালিগালাজ বা কটুশব্দ অপরকে উত্তেজিত করে থাকে।

৫. পরিচয়ের মাধ্যম : নাম মানুষের পরিচয়ের মাধ্যম। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হল, বর্তমান মুসলিম সমাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নাম রাখার এ মহান গুরুত্ব পরিহার করে দিন দিন উদাসীনতার দিকে ছুটছে।


ইহুদি, খিস্টান, হিন্দু ও বৌদ্ধদের নামে মুসলমানগণ নিজেদের সন্তান-সন্ততির নামকরণ করছে। নাম শুনে বুঝা যায় না, মানুষটি মুসলিম কি না। আবার অনেক সময় দেখা যায়, মূল নাম আরবি ও অত্যন্ত সুন্দর হলেও পিতা-মাতা তথা অভিভাবকগণ ডাক নাম এমন শব্দের রেখেছেন, যা অনেক ক্ষেত্রে অর্থহীন এবং বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ প্রমাণ করছে। 

যেমন- জর্জ, মাইকেল, জ্যাকার, ডলি, মলি, রতন, বিদ্যুৎ, বিউটি, বল্টু, মন্টু, নান্টু, পিন্টুব, রঞ্জন, রবি, শশী ইত্যানাম হল একজন মানুষের পরিচয়ের অন্যতম মাধ্যম। সে জন্য সুন্দর ও অর্থবোধক নাম রাখা প্রত্যেক পিতা-মাতা কিংবা অভিভাবকগণের ওপর গুরুতর দায়িত্ব এবং কর্তব্য। তাই আসুন, সন্তানের জন্য অর্থহীন কিংবা বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ না করে সুন্দর ও অর্থবহ নাম রাখি।



 আ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম


1. আব্দুল্লাহ - আল্লাহর দাস

2. আবুবকর - প্রথম কোরাইশী মুসলিম প্রধান

3. আবুর রায়হান - বাগানের ফুল

4. আহমাদ - প্রশংসিত, প্রশংসনীয়

5. আরাফাত - আরাফাত পর্বের নাম

6. আবুজা - পানির গভীর অংশ

7. আহসান - ভাল কাজ, উত্তম কাজ

8. আরিফ - জ্ঞানী, জ্ঞানোলোক

9. আবুল - হজার, দ্বিতীয়

10. আকিব - সীমান্ত, শেষ

11. আবিদ - পরামর্শক, পরামর্শদাতা।

12. আফিফ - নির্দোষ, অদৃশ্য।

13. আবিস - সংকট, প্রতিষ্ঠানিত।

14. আদিব - বিদ্বান, শিক্ষিত।

15. আবিক - সুন্দর, ভালো।

16. আলিফ - বুদ্ধিমান, আলোকিত।

17. আবিশ - অভিশাপ, নিষিদ্ধ।

18. আফিক - সাহসী, উদাত্ত।

19. আবিদুর - আবেদনশীল, অনুরাগী।

20. আবিন - করুণাময়, দয়ালু।

21. আবের - ভালো, নজরানো

22. আবাস - নিরাপদ, সুরক্ষিত

23. আবাসিন - বাসিন্দা, অবাস্তবিক

24. আবারি - প্রাচীন, প্রাচুর্য্য

25. আবু - বাবা, পিতা

26. আবুবকর - উপকরণ ও সহায়ক, কামারপ্রাপ্ত

27. আবুজাহিদ - প্রচণ্ড প্রয়াসশীল, উদ্যোগী

28. আবুহানিফ - মনোনিষ্ঠ, সৎ ব্যক্তিত্ব

29. আবুল - পিতার, পিতামাতার

30. আবুলকাশেম - লাজুক, শান্ত

এই নামগুলি প্রধানত আরবি ও ফারসি সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং ইসলামিক সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে এবংএই নামগুলি মূলত আরবি সংক্ষিপ্ত ফর্মের নাম হিসেবে প্রচলিত। অনেক আইন্তে এই নামগুলির অর্থ পুরাতন আরবি বা ইসলামিক সংস্কৃতিতে নির্ধারিত হয়েছে।


দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম 


1. ইবরাহীম - নবী ইব্রাহীম (আঃ) এর নাম, অর্থ হলো "একটি বাবা হলেন"।

2. ইসমাইল - নবী ইসমাইল (আঃ) এর নাম, অর্থ হলো "আল্লাহর শুভতা অনুগ্রহ"।

3. ইবন - "পুত্র", "ছেলে" এর অর্থ ইংরেজিতে।

4. ইমরান - হাসপাতাল, অর্থাৎ "চিকিৎসার জন্য পরিবার" বা "চিকিৎসার ব্যক্তি"।

5. ইসা - নবী ইসা (আঃ) এর নাম, অর্থ হলো "আল্লাহর রহমত"।

6. ইসফাহান - মহানগর, অর্থাৎ "গৌরবময় শহর"।

7. ইকরাম - গরিমা, অর্থ হলো "মান, ইজ্জত"।

8. ইরফান - পরিচিতি, জ্ঞানের দর্শন বা প্রজ্ঞার উদযাপন।

9. ইজাজ - অবিশ্বাস্য, অবিশ্বাসনীয় সফলতা বা উপহার।

10. ইজজুল - মান, সম্মান বা ইজ্জত


এই নামগুলি আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


এ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


 এ দিয়ে ইসলামিক নাম ধারাবাহিক ভাবে নিম্নলিখিত :

1. এয়ুব - আল্লাহর দ্বারা পরীক্ষামূলক বা প্রতিকূল পরিস্থিতি অনুভব করা।

2. একরাম - গুণগত বা আদর্শমূলক ব্যক্তি।

3. একরামী - বিশেষ গুণগত বা আদর্শমূলক ব্যক্তি।

4. এমাদ - স্থিরতা, আধুনিকতা।

5. এমাদুল - স্থির, প্রস্তুত।

6. এলিফ - প্রথম, প্রথম লেখক।

7. এনাম - উপহার, উপহার বা সৌভাগ্য।

8. এফ্রাদ - একমাত্র, একমাত্র একটি।

9. এবাদ - আবেগ, জাগরুকতা।

10. একাত - একল, একা অবস্থায় থাকা।


এই নামগুলি অধিকাংশই আরবি ভাষার অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এদের অর্থ ও গভীর অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।

দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম 


1. কামাল - কামাল এর অর্থ হলো "পূর্ণতা" বা "উত্তমতা"।

2. কাদির - কাদির এর অর্থ হলো "অত্যন্ত শক্তিশালী" বা "অপরিবর্তনীয়"।

3. কাসিম - কাসিম এর অর্থ হলো "ভাগাভাগি করা" বা "অংশদান করা"।

4. কায়েম - কায়েম এর অর্থ হলো "ধর্মনিষ্ঠ" বা "প্রতিষ্ঠাত্ব"।

5. কামরুজ্জামান - কামরুজ্জামান এর অর্থ হলো "আসমানের রজত" বা "অপরিমেয়"।

6. কাহিল - কাহিল এর অর্থ হলো "প্রাকৃতিক" বা "সজ্জিত"।

7. কামিল - কামিল এর অর্থ হলো "পূর্ণ" বা "সম্পূর্ণ"।

8. কাহার - কাহার এর অর্থ হলো "পরম শক্তিমান" বা "মহাশক্তিমান"।

9. কাবের - কাবের এর অর্থ হলো "অবহেলিত" বা "ঘোরানো"।

10. কাশফি - কাশফি এর অর্থ হলো "প্রকাশ" বা "উজ্জ্বল"।

11. কাসিব - কাসিব এর অর্থ হলো "প্রতিষ্ঠিত" বা "উদার"।

12. কাদিরি - কাদিরি এর অর্থ হলো "প্রাচুর্য্য" বা "অত্যন্ত ধনী"।

13. কামরান - কামরান এর অর্থ হলো "আনন্দময়" বা "সুখবর"।

14. কামিন - কামিন এর অর্থ হলো "প্রশংসিত" বা "মহৎ"।

15. কাহান - কাহান এর অর্থ হলো "কথা" বা "গল্প"।

16. কাশিক - কাশিক এর অর্থ হলো "অলংকৃত" বা "সজ্জিত"।

17. কামরিন - কামরিন এর অর্থ হলো "আনন্দিত" বা "সুখে পূর্ণ"।

18. কাজবি - কাজবি এর অর্থ হলো "মেহেনতশীল" বা "উদার"।

19. কাহিদ - কাহিদ এর অর্থ হলো "অবিচ্ছিন্ন" বা "অধিকারী"।

20. কাবীর - কাবীর এর অর্থ হলো "বড়" বা "মহৎ"।

এই নামগুলি আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে

দিয়ে ইসলামিক নাম হলো

1. খালিদ - অমর, অমরতা

2. খান - বাদশাহ, রাজা

3. খালিক - প্রতিষ্ঠাতা, সৃষ্টিকর্তা

4. খুরশীদ - সূর্য, আলো

5. খাতিম - সমাপ্ত, সমাপনী

6. খয়রুশ - ভালো, উজ্জ্বল

7. খাজা - প্রভু, অধিনায়ক

8. খয়রাত - ভালোবাসা, ভালোবাসার উপহার

9. খাকিম - জ্ঞানী, বুদ্ধিমান

10. খুরাম - উজ্জ্বল, আলোর প্রকাশ


এই নামগুলি আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।

দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


1. জাফর - বিজয়ী, সাফল্যশীল। 

2. জাবির - সম্মানিত, উচ্চ স্থানবিশেষ্ট।

3. জাহিদ - নিরন্তর, প্রচুর।

4. জামাল - সৌন্দর্য, সুন্দর চেহারা।

5. জাবির - বিচার করা, অনুমতি প্রাপ্ত করা।

6. জাকারিয়া - আল্লাহর দ্বারা সমৃদ্ধিশালী বা সুখী।

7. জামির - সুন্দর সহচর, মিত্রবর্গের সদস্য।

8. জাহানি - বিশ্ব, পৃথিবী।

9. জার্জিস - জর্জিস হলেন ক্রিশ্চিয়ান ধর্মের অনুগামী এবং ইসলামে ধর্মপরিবর্তনকারী যিনি ইসলামের প্রথম মুকাবিলা অনুভব করেন।

10. জাবির - জটিল সমস্যা বা যন্ত্রবিশেষে দক্ষ, প্রতিশ্রুতিশীল।

আমি আশা করি এই নামগুলি আপনার পছন্দের মধ্যে থাকবে।


দয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


1. তাহের - পুরো, নিখুঁত।

2. তাহমিন - আশ্রয় গ্রহণকারী, সুরক্ষিত।

3. তাজদীন - ধর্মের সজীবতা, ধর্মদর্শী।

4. তাবিজ - সুরক্ষিতি, রক্ষাবালা।

5. তালিব - আগ্রহী, চাহিদাময়।

6. তাহার - রাতের তারা, অভিজ্ঞতা।

7. তারিক - তারকা, প্রকাশ।

8. তাজিম - সম্মান, গৌরব।

9. তাওফিক - অনুগ্রহ, কৃপা।

10. তাসলিম - আত্মসমর্পণ, সমর্পিত।

11. তাজউদ্দিন - ধর্মের রাজা, ধর্মের উদ্দীপন।

12. তাজওয়ার - মহারাজা, রাজার কোমলতা।

13. তাবাসসুম - ধর্ম প্রবলতা, ধর্মের শক্তি।

14. তাজউয়ার - সোনার রাজা, সোনার রাজার অনুগ্রহ।

15. তাবাসসুম - ধর্মবান, ধর্মবানতা।

16. তাবারিক - নক্ষত্র, তারকা।

17. তাবরিজ - প্রতিষ্ঠা, প্রতিষ্ঠিত হওয়া।

18. তারিকুল - তারা, নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল।

19. তাবরার - পুরস্কার, উপহার।

20. তাজউদ্দিন - ধর্মের কোমলতা, ধর্মের প্রবলতা।

এই নামগুলি আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।

দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 

ন দিয়ে ইসলামিক নাম নিম্নলিখিত লেখ হলো:

1. নাজি - শান্তি, সান্ত্বনা।

2. নাসিম - শীতল, আশ্বাসনময়।

3. নাবিল - সংগ্রামী, ধীরগতিতে বুদ্ধিমান।

4. নামি - সুনাম, প্রশংসা।

5. নাসির - সহায়তা করার মাধ্যমে কেউ যিনি অন্যের সহায়তা করেন।

6. নাজিহ - সফল, সাফল্যশীল।

7. নাদিম - বন্ধুত্বপূর্ণ, সুখবোধক।

8. নাসিব - ভাগ্য, নাসিব।

9. নাবি - সংবাদদাতা, বার্তা দাতা।

10. নাবিল - সুন্দর, বুদ্ধিমান।

11. নাহিদ - নৈমিত্তিক, সুন্দর।

12. নাবী - মুহাম্মদ (সা:) এর অন্যতম নাম, আল্লাহর প্রেরিত ব্যক্তি।

13. নাজিম - তারার মতো আলোকিত, মঙ্গলময়।

14. নামিত - সুনাম অর্জনকারী, মনোনিবেশী।

15. নায়িফ - প্রশান্ত, মিতব্যয়ী।

16. নাহাস - বিজয়ী, শত্রু পরাজিত।

17. নায়ান - আইন, নিয়ম, সংস্কৃতি।

18. নাজার - নজর, দর্শন, নৈতিক মূল্যবান।

19. নাবী - নবী (সা:) এর অন্যতম নাম, আল্লাহর প্রেরিত ব্যক্তি।

20. নাবিল - সুন্দর, বুদ্ধিমান।

এই নামগুলি প্রচলিত এবং গভীর অর্থ সহ পরিচিত হতে পারে।

এই নামগুলি বাংলা ও আরবি ভাষার সংমিশ্রিত হতে পারে। এদের অর্থ এবং সাহায্য সহায্য বাংলা এবং আরবি ভাষার ঐতিহাসিক অর্থের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 

প দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম বাংলা অর্থসহ  

1. পারবেজ - সুন্দরী সৃষ্টি, আকর্ষণীয়।

2. পরবেজ - মহৎ পর্বত, দীর্ঘ পর্বত।

3. পারভেজ - সুখী, আনন্দময়।

4. পরবীর - বাহাদুর, সাহসী।

5. পারিজাত - আকাশের স্বর্গীয় ফুল, প্রশংসিত।

6. পারিশান - সুখী, প্রশংসিত।

7. পায়মান - আয়ার দরিয়া, কৃপাময়।

8. পাবিল - সংক্ষেপ রূপে পার্সিয়ান, সংশোধিত হলে পাবলো।

9. পাকিজ - পবিত্র, প্রশংসিত।

10. পারবীন - মনোযোগ, মনোবল।

এই নামগুলি প্রায়ই ইসলামিক সংস্কৃতি এবং আরবি সংস্কৃতিতে প্রচলিত। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।

দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম 

1. ফারিদ - অনন্য, অদ্বিতীয়।

2. ফারুক - সত্যবাদী, সত্যের পাত্র।

3. ফাইজ - বিজয়ী, সাফল্যশীল।

4. ফারহান - সাধনার সুখ, আনন্দ।

5. ফাহিম - বুদ্ধিমান, বোধগম্য।

6. ফাহাদ - আনন্দিত, খুশি।

7. ফাইয়াজ - সাহসী, উদাত্ত।

8. ফাজল - মহৎ, উত্কৃষ্ট।

9. ফারিস - পাখি, হাওয়া।

10. ফাজিল - উত্কৃষ্ট, মহান।

এই নামগুলি আরবি ও ফারসি সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং ইসলামিক সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


1. বাসিল - বহুল, অনেক গুণবান।

2. বারিদ - ঠান্ডা, শীতল।

3. বাবর - বাদশাহ, শাসক।

4. বাসিম - হাসিখুশির সাথে, মুস্কানময়।

5. বাদার - প্রস্তুত, বাহুল্যমান।

6. বাহাদুর - সাহসী, বীর।

7. বাহিজ - সুন্দর, সৌন্দর্যময়।

8. বাদির - নেতৃত্বশীল, নেতা।

9. বাবুর - বাদশাহ, সম্মানিত লোক।

10. বাসির - বুদ্ধিমান, জ্ঞানী।


এই নামগুলি আরবি ও ফারসি সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং ইসলামিক সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


দিয়ে  ছেলেদের ইসলামিক নাম 

1. মুসা - আল্লাহর দ্বারা রক্ষা করা, পালনকর্তা।

2. মুহিত - মহিমান্বিত, সমৃদ্ধ।

3. মাহি - অমৃত, সুন্দর।

4. মুনির - আলো, আলোকিত।

5. মামুন - সুন্দর, মনোহর।

6. মুমিন - বিশ্বাসমান, বিশ্বাসযোগ্য।

7. মাসিহ - বাচাইকারী, উদ্ধারকর্তা।

8. মাহবুব - প্রিয়, আদরণীয়।

9. মাহির - মহান, মহানুভব।

10. মামুন - সুন্দর, সুন্দরভাবে বহুমানুষিক।

11. মোইন - সাহায্যকারী, সহায়ক

12. মাহাবুব - আদরণীয়, প্রিয়

13. মানফুজ - রক্ষিত, রক্ষিতকৃত

14. মারুফ - জনপ্রিয়, সুন্দরমন্দ

15. মুতাহার - পরিষ্কার, শুদ্ধ

16. মাশিউদ - আল্লাহর অমৃতত্বের অনুভবকারী

17. মামুনুল - নিরাপদ, আমানতদার

18. মোস্তাফা - বেশী প্রিয়, বেশী পছন্দ

19. মুফলিহ - সফল, সফলতা অর্জনকারী

20. মুমতাজ - প্রশংসিত, মনোনীত


এই নামগুলি আরবি ও ফারসি সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং ইসলামিক সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


1. রাশিদ - পথনির্দেশক, সঠিক মার্গের প্রদর্শক।

2. রায়হান - গোলাপের ফুল, সুগন্ধিত।

3. রাকিব - নজররক্ষক, সতর্ক।

4. রাফি - বার্তা বা তুলনা করা, সাহায্যকারী।

5. রায়হান - জান্নাতের ফুল, সুগন্ধিত।

6. রাশেদ - দর্শনমূলক, সঠিক মার্গের প্রদর্শক।

7. রাফিদ - সহানুভূতির প্রকাশ, কারুনিক ব্যক্তি।

8. রাহিল - সহযাত্রী, যাত্রাযাত্রা করে থাকা ব্যক্তি।

9. রাকিব - পরিচ্ছন্ন, সতর্ক ও নজরদার।

6. রাজিব - সজ্জিত, শ্রদ্ধালু ও মর্যাদাময়।

10. রাজুল - মানুষ, মানুষিক ব্যক্তি।

11. রাখিম - সহানুভূতিশীল, দয়ালু ব্যক্তি।

12. রাবিউল - আল্লাহর রহমত, অনুগ্রহ ও করুণাময় এর প্রতীক।

12. রাবি - শুভ, সুখময়।

13. রাকিবুল - নজরদার, সতর্ক।

14. রাজিউল - অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ, গরিমাময়।

15. রাহমান - দয়াময়, অনুগ্রহশীল।

16. রায়হানুল - জান্নাতের ফুল, সুগন্ধিত।

17. রাসিদুল - সঠিক মার্গের নির্দেশক, পরিচ্ছন্ন।

18. রাজীবুল - মর্যাদাপূর্ণ, শ্রদ্ধালু।

19. রাবিউল্লাহ - আল্লাহর রহমত, আল্লাহর অনুগ্রহ।

20. রাহামানুল - দয়ালু, অনুগ্রহশীল।

21. রামিজুল - প্রিয়, বন্ধুত্বপূর্ণ।

22. রাজনীতি - রাজনৈতিক শক্তি, রাজনৈতিক ক্ষমতা।


এই নামগুলি আরবি ও বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে। এদের অর্থ ও গুণাবলী বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির সাথে যোগাযোগ করে।


ল দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম


1. লামিহ - লামিহের অর্থ হলো "শীঘ্রই" বা "ত্বরিত"।

2. লাবিব - লাবিবের অর্থ হলো "সত্য" বা "বিচারমূলক"।

3. লামীন - লামীনের অর্থ হলো "অনন্ত" বা "বিশাল"।

4. লাবীব - লাবীবের অর্থ হলো "বুদ্ধিমান" বা "পরিচিতি"।

5. লামার - লামারের অর্থ হলো "সামর্থ্য" বা "প্রতিষ্ঠিত"।

6. লাবীক - লাবীকের অর্থ হলো "ধনী" বা "ধনীমান"।

7. লাবিদ - লাবিদের অর্থ হলো "স্থির" বা "স্থায়ী"।

8. লামাত - লামাতের অর্থ হলো "চকচকে" বা "উজ্জ্বল"।

9. লাবী - লাবীর অর্থ হলো "ধারণকারী" বা "উপহার করা"।

10. লামিস - লামিসের অর্থ হলো "আলোকিত" বা "প্রকাশমান"।


এই নামগুলি প্রধানত আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম 


1. সামি - সব কিছু জানা, সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী।

2. সালিম - সুন্দর, সুখী।

3. সাবিক - অগ্রণী, প্রথমবারের।

4. সাজিদ - ভগবানের প্রতি সাবলিল ভক্তি প্রকাশ করা ব্যক্তি।

5. সাবিত - আরোগ্যবান, সুস্থ।

6. সাদিক - সত্যবাদী, সত্যের অনুযায়ী চলা।

7. সাবুর - ধৈর্যশীল, সহিষ্ণু।

8. সাহিল - সৈকত, সমুদ্রের কীর্তি।

9. সামাদ - নিত্য, চিরকাল।

10. সাহাব - সম্পন্ন, ধনী।

11. সাব্বির - সত্যবাদী, সত্যের বাদী।

12. সাজিব - মন্দির, প্রসাদ।

13. সাজাল - পরিষ্কার, শুদ্ধ।

14. সামান - সমাধান, মেধাবী।

15. সায়িম - স্থির, শান্ত।

16. সায়ুম - সম্পূর্ণ, পূর্ণ।

17. সায়েম - দয়ালু, করুণাময়।

18. সারিম - যোদ্ধা, লড়াইয়ের ব্যক্তি।

19. সাজান - আরাম, সুখের অবস্থা।

20. সাহিদ - স্বীকৃত, মনোনীত।


এই নামগুলি আরবি ও বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে। এদের অর্থ ও গুণাবলী বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির সাথে যোগাযোগ করে।


দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম 


1. শাকিব - প্রশংসাযোগ্য, অনুপ্রাণিত।

2. শাহিদ - সাক্ষী, সাবলিল প্রমাণকারী।

3. শাফিক - দয়ালু, কমলময়।

4. শাওন - বিশেষ উল্লেখযোগ্য, নামকরণকৃত।

5. শাবাব - যুবক, যৌবনময়।

6. শামিম - মিষ্টি, সহানুভূতির প্রকাশ।

7. শামির - পরিচ্ছন্ন, শান্তিময়।

8. শারিফ - মহান, গরিমাময়।

9. শাহজাদ - শাহী পুত্র, রাজকুমার।

10. শাহিন - রাজকুমারী, রাজকন্যা।

11. শাহাদাত - সাক্ষাত্কার, প্রমাণিতকরণ

12. শান্ত - শান্তি, শান্তিময়

13. শাহাব - বাদশাহের মতো, রাজত্বকে সূচিত করা

14. শানে - সুন্দর, সুশীল

15. শামল - বৃষ্টি, বৃষ্টিপাত

16. শাকিল - উচ্চ মর্যাদাপ্রাপ্ত, উচ্চমানিত

17. শাম্মাস - আলোর প্রচারক, আলোবিচারক

18. শাফায়াত - সত্যের বিচারক, ন্যায়বিচারক

19. শাফাক - অনুগ্রহশীল, দয়ালু

20. শাক্তি - শক্তি, ক্ষমতা

21. শাহাদাত - মৃত্যুপ্রাপ্তি, প্রাণধর্মী

22. শাহিন - শাহ, শক্তিশালী

23. শামায়েল - চরিত্র, ব্যক্তিত্ব

24. শারেফ - মহান, বিশিষ্ট

25. শামস - সূর্য, আলো

26. শাওন - স্বচ্ছ, পরিষ্কার

27. শাফায়াত - প্রতিষ্ঠা, মহিমা

28. শাহাবুদ্দিন - ধর্মরক্ষক, ধর্মের অনুযায়ী

29. শাহার - বাদশা, রাজা

30. শাহবাজ - বাদশাহের বাজি, শান্তি


এই নামগুলি ইসলামিক সংস্কৃতির মধ্যে অনেকটি সুপরিচিত এবং প্রচলিত নামগুলি। এদের অর্থ এবং গুণাবলী সাধারণভাবে বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম 


1. হাসান - সুন্দর, সুখী।

2. হাবিব - প্রিয়, প্রিয়তম।

3. হানিফ - পূর্ণ নিষ্ঠাবান, মনোনিষ্ঠ।

4. হামিদ - প্রশংসিত, মহিমান্বিত।

5. হাকিম - বুদ্ধিমান, বুদ্ধিমান।

6. হারুন - আরোগ্যবান, সুস্থ।

7. হামজা - অস্ত্রের মাধ্যমে লড়াইয়ে অংশগ্রহণকারী।

8. হাশিম - গোত্রের প্রতিষ্ঠাতা, উদার।

9. হাতিম - সাহসী, ধীর।

10. হাবিজ - সুন্দর, সুখী ও সুস্থ।

11. হাদী - পথনির্দেশক, গাইড।

12. হামদান - আল্লাহর প্রশংসা করার অধিকারী।

13. হাসিব - হিসাবগ্রহণকারী, অধিকারী।

14. হাব্বার - প্রিয়, স্নেহী।

15. হাফিজ - পালনকর্তা, রক্ষক।

16. হাবিবুর - প্রিয়, প্রিয়তম।

17. হাতিম - মূল্যবান, প্রতিষ্ঠানী।

18. হাজী - হজ্জ করেছেন বা করতে চায়।

19. হালিম - ধৈর্যশীল, সহিষ্ণু।

20. হানান - দয়ালু, করুণাময়।


এই নামগুলি আরবি ও ইসলামিক সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন অর্থ এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে প্রচলিত হয়েছে। এদের অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ইসলামিক সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে প্রদান করা হয়েছে।


নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। 

এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন । 

প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে। 

আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit