বিভিন্ন বিষয়ের জনকের নাম | Vibinno Bisoyer Jonoker naam

  বাংলা সাহিত্য 

বাংলা সাহিত্য হলো বাঙালি ভাষায় রচিত উপন্যাস, কবিতা, গল্প, নাটক, ও অন্যান্য গ্রন্থের সমষ্টির সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিক কার্য।বাংলা সাহিত্য বিভিন্ন প্রকারের রচনার সমন্বয়ে গঠিত হতে পারে, যেমনঃ 

1. কবিতা (Poetry)
2. উপন্যাস (Novel)
3. ছোট গল্প (Short Story)
4. নাটক (Drama)
5. গদ্য কবিতা (Prose Poetry)
6. আত্মজীবনী (Autobiography)
7. উপন্যাসিকা (Fiction)
8. প্রবন্ধ (Essay)
9. ভ্রমণবৃত্তান্ত (Travelogue)
10. কিশোর সাহিত্য (Young Adult Literature)
11. শিশু সাহিত্য (Children's Literature)
12. প্রেমের কবিতা (Love Poetry)
13. ধর্মীয় সাহিত্য (Religious Literature)
14. বিজ্ঞান কবিতা (Science Poetry)
15. বাংলা ছাড়াপত্রিকা সাহিত্য (Bengali Periodical Literature)। 


বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস  

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন। এটি প্রাচীন সময় থেকে শুরু হয়েছে এবং সময়ের সাথে পরিবর্তন করেছে। মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজবংশের কালে বাংলা সাহিত্য উন্নতি লাভ করে। এই কালে প্রাচীন কবিদের কবিতা, ধর্মীয় ও বৌদ্ধ গ্রন্থ, ছন্দে বিজ্ঞান এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম উদ্ভব হয়েছিল। 

বাংলা সাহিত্যের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ চমৎকার সময় হয়েছিল। এই সময়ে বাংলা সাহিত্য পুনর্জাগরণ করে উন্নতির পথে অগ্রগতি লাভ করে। এই সময়ে বিভিন্ন শিল্প ও সাহিত্যিক সংস্থা গঠিত হয়েছিল এবং প্রতিষ্ঠান পাঠশালা, পত্রিকা এবং সাহিত্য সংস্থা প্রচার প্রসার করে। 
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রাচীন, মধ্যযুগ, আধুনিক ও সমকালীন চারটি মানুষিক যুগ অধিকতর পর্যালোচনা করা হয়। প্রাচীন যুগে চর্চিত কবিতা গাথার সাহিত্যিক উত্থান হয়। মধ্যযুগে ইসলামি সাহিত্যের উন্নতি ঘটে। আধুনিক কালে বাংলা সাহিত্য কোনও প্রতিকূল বৈশিষ্ট্য না দেখিয়ে উন্নতি লাভ করে। সমকালীন কালে বাংলা সাহিত্য বিভিন্ন অভিধান, উপন্যাস, কবিতা ও গল্পের প্রসারিত হচ্ছে।


বাংলা সাহিত্যের জনক 


১.  বাংলা উপন্যাসের জনক - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় 

২. বাংলা সনেটের জনক - মাইকেল মধুসূদন দত্ত 

৩. আধুনিক বাংলা নাটকের জনক -মাইকেল মধুসূদন দত্ত 

৪. বাংলা গদ্য সাহিত্যের জনক - ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

৫. বাংলা ছোট গল্পের জনক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

৬. গদ্য ছন্দের জনক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

৭. মুক্ত ছন্দের জনক - কাজী নজরুল ইসলাম 

৮. আধুনিক বাংলা কবিতার জনক - জীবনানন্দ দাশ 

৯. চলিত রীতিতে গদ্যের জনক - প্রমথ চৌধুরী 



ইংরেজি সাহিত্য কত প্রকার ও কি কি 


ইংরেজি সাহিত্যের বিভিন্ন প্রকার ও ধরণ রয়েছে, যেমনঃ


1. কবিতা (Poetry)

2. উপন্যাস (Novel)

3. ছোট গল্প (Short Story)

4. নাটক (Drama)

5. গদ্য লেখা (Prose)

6. আত্মজীবনী (Autobiography)

7. উপন্যাসিকা (Fiction)

8. প্রবন্ধ (Essay)

9. ভ্রমণবৃত্তান্ত (Travelogue)

10. পাঁচালি কাহিনী (Fable)

11. বাদিক (Comedy)

12. ত্রাজেডি (Tragedy)

13. এক্সপেরিমেন্টাল লেখা (Experimental Writing)

14. ফ্যান্টাসি (Fantasy)

15. মিস্ট্রি (Mystery)। 


এই প্রধান ধরণের বাইরে ইংরেজি সাহিত্যে অনেক উপশ্রেণী এবং অন্যান্য ধরনের লেখা রয়েছে।



ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস 


ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন এবং সমৃদ্ধ। এটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে এবং বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন ধরনের সাহিত্যিক প্রস্তুতি করেছে। ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস চার প্রধান কালে বিভক্ত হতে পারে:

1. প্রাচীন যুগ: ইংরেজি সাহিত্যের উদ্ভব প্রাচীন যুগের কথা সুন্দর গাথা ও কাব্যের মাধ্যমে হয়। এই যুগে গ্রিক ও ল্যাটিন সাহিত্যের প্রভাব থেকে ইংরেজি ভাষার সাহিত্যিক উন্নতি হয়েছিল।

2. মধ্যযুগ: মধ্যযুগে ক্রান্তি ঘটে এবং সাহিত্যে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি হয়। এই যুগে গল্প, নাটক, কবিতা, এবং অন্যান্য ধরনের লেখার সৃষ্টি হয়।

3. আধুনিক যুগ: আধুনিক যুগে রোমান্টিক ধারার উদয় হয়। এই যুগে শতাব্দীর উপন্যাস, ধারাবাহিক গল্প, উপন্যাস, এবং কবিতা চর্চা করা হয়।

4. সমকালীন যুগ: সমকালীন যুগে ইংরেজি সাহিত্যে বিভিন্ন প্রযোজনীয় পরিবর্তন ঘটে। এই যুগে অন্যান্য ধরনের লেখা সাহিত্যিক উপলব্ধি পায়, যেমন ফেমিনিস্ট সাহিত্য, পোস্ট-মডার্নিজম, কাল্টুরাল স্টাডিজ, ও ক্রিটিক্যাল থিওরি।


এই চারটি কালের মধ্যে ইংরেজি সাহিত্য উন্নতির পথে প্রগতি করেছে এবং বিভিন্ন সাহিত্যিক প্রস্তুতি করেছে।



ইংরেজি সাহিত্যের জনক 


১. ইংরেজি উপন্যাসের জনক - হেনরি ফিল্ডিং 

২. ইংরেজি প্রবন্ধ ও গদ্যের জনক - ফ্রান্সিস বেকন 

৩. ইংরেজি রূপকথার জনক -  হ্যান্ডস  ক্রিস্টিয়ান এন্ডারসন 

৪. ইংরেজি ট্রাজেডির জনক - ক্রিস্টোফার মারলো 

৫. ইংরেজি সনেটের জনক - স্যার থমাস ওয়ার্ড 

৬. আধুনিক ইংরেজি কবিতার জনক - জিওফ্রে চসার

৭. আধুনিক ইংরেজি সাহিত্যের জনক - জর্জ বার্নাডশ





বিশ্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতির জনক 

বিশ্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতি হলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব, শিল্প, ও পরম্পরাগত মেলবন্ধন। এটি বিভিন্ন দেশের ভাষাও সাহিত্যিক প্রভৃতিগুলির আদান-প্রদান, চিত্রকলা, সংগীত, নৃত্য, ধর্ম, ঐতিহ্য, ও অন্যান্য বৈচিত্র্যমূলক পরিবেশের সাথে যুগ্মিত করে। বিশ্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিশেষভাবে মানবিক সম্পর্ক এবং বৈচিত্র্যের মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


১. সনেটের জনক - পেত্রাক 

২. সাইন্স ফিকশনের জনক - মেরি শ্যালী

৩. যাত্রা এর জনক - ক্লাউডিও মন্টে ভারডি

৪. রুশ সাহিত্যের জনক - ম্যাক্সিম গোর্কি 

৫. আধুনিক নৃত্যের জনক - 

৬.চলচ্চিত্রের জনক -

৭. পশ্চিমা সংগীতের জনক -

৮. উপমহাদেশের সুর সংগীতের জনক -

৯. রেনেসীয় চিত্রকলার জনক -

১০. আধুনিক কার্টুন এর জনক -

১১. আধুনিক সার্কাসের জনক -


গণিত বা অংক এর ইতিহাস 


গণিত একটি বিজ্ঞান যা সংখ্যা, স্তর, গণিতীয় নিয়ম, গণিতীয় অপরিপন্ন, অভেদ, আকৃতি, মাত্রা এবং স্থান ইত্যাদি সাধারণভাবে অধ্যয়ন করে। গণিত মানব সভ্যতার একটি প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ। গণিতের উপযুক্ত অনুমোদন এবং অন্তর্ভুক্তিতের জন্য বিভিন্ন সংখ্যাগণিত এবং তত্ত্বগুলি বিকাশ করা হয়েছে, যা বিভিন্ন সময় ও স্থানে বিভিন্ন সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্তি করেছে। গণিতের ইতিহাস সমৃদ্ধ এবং বিশাল, এবং এটি মানব সভ্যতার বিভিন্ন দেশে ও সময়ে প্রাচীন থেকে আধুনিকতার সন্ধানে বিভিন্ন ধরনের উন্নতি ও বিকাশের কথা বলে। 

তবে, গণিত এবং সাহিত্যের ইতিহাস একই নয়। গণিতের ইতিহাস প্রায় সাহিত্যের ইতিহাসের থেকে অনেকটাই বিভিন্ন। তারপরও, সংস্কৃতির অংশ হিসেবে গণিতের ভূমিকা সমান্তরাল অবলম্বন করা হয়েছে যেমন গণিতীয় প্রযুক্তি, প্রযুক্তিবিদ্যা, অভিজ্ঞতা, এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠান ও বিজ্ঞান। গণিত এবং সাহিত্যের ইতিহাসে সংযোগ আছে তবে এটি দৃষ্টিভঙ্গি অভিজ্ঞতা এবং সংস্কৃতির প্রকৃতির দিক থেকে দেখতে পাওয়া যায়।


গণিতের জনক 


১. সংখ্যাতত্ত্বের জনক - পিথাগোরাস। 

২. গণনার জনক - সার্চল ব্যাবেজ। 

৩. বীজগণিত আলগরিদম এর জনক - আল   খাওয়ারিজম। 

৪. জ্যামিতির জনক - ইউক্লিড। 

৫. ক্যালকুলাসের জনক -  ভাসকরা।

৬. ত্রিকোণমিতির জনক - হিপ্পার চাস।

৭. স্থিতি বিদ্যার জনক - আর্কিমিডিস। 

৮. গতিবিদ্যার জনক - গ্যালিলিও। 


পদার্থ কাকে বলে 


পদার্থ হলো সকল প্রাণী ও অপ্রাণী বস্তুর মৌলিক সামগ্রী বা সাংকেতিক সামগ্রীর সমষ্টি, যা স্থান, কাল, এবং পরিবেশের সাথে সংযোগ ও সম্পর্কিত থাকে। পদার্থ সাধারণত তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত হয়: অণু, মৌল, এবং পদার্থের গঠন। পদার্থ বিজ্ঞানে পদার্থের গবেষণা এবং পরীক্ষণ করা হয় যাতে তার গুণগত ও প্রোপার্টিজ নির্ধারণ করা যায়। পদার্থ বিজ্ঞান বস্তুর গঠন, সমস্তকিছুর আবস্থাবিশেষ, গঠন, বৈশিষ্ট্য, গতিতত্ত্ব, গবেষণা, ও ব্যবহারে প্রযুক্তির বিকাশ ও প্রয়োগের ক্ষেত্রে কাজ করে।

 অথবা, 

যে বস্তু নির্দিষ্ট ওজন আছে,  নির্দিষ্ট স্থান বা জায়গা দখল করে, নির্দিষ্ট আকার আছে  এবং বল প্রয়োগে বাধা প্রদান করে  তাকে পদার্থ বলে।  


পদার্থ কত প্রকার ও কি কি 


পদার্থ প্রধানত তিন প্রকার যথাঃ

 ১. কঠিন পদার্থ। 

২. তরল পদার্থ।

৩. বায়বীয় বা গ্যাসীয়  পদার্থ। 

এছাড়াও বর্তমানে পদার্থের অন্য একটি অবস্থান দেখা গেছে বা বিজ্ঞানীরা নির্ণয় করছেন।  যদিও এই পদার্থটির অবস্থান এখনো সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায় নাই তবে অনুমান করা হয় এটি হলো পদার্থের চতুর্থ অবস্থা 

 ৪. প্লাজমা 


 পদার্থ বিজ্ঞানের জনক 

১. পদার্থ বিজ্ঞানের জনক - স্যার আইজ্যাক নিউটন। 

২. পারমাণবিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক - আর্নেস্ট রাদারফোর্ড। 

৩. আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক - আলবার্ট আইনস্টাইন। 

৪. তেজস্ক্রিয়তার জনক - হেনরি বেরকল। 

৫. আলোক বিদ্যার জনক  - আশ্চর্য সার জগদীশচন্দ্র বসু 

৬. হাইড্রোজেন বোমার জনক - এডওয়ার্ড টেলার। 

৭.  পারমাণবিক বোমার জনক - যে রবার্ট ওপেনহাইমার । 

৮. কোয়ান্টাম তত্ত্বের জনক - ম্যাক্স প্লাঙ্ক। 

৯. আপেক্ষিক তত্ত্বের জনক - আলবার্ট আইনস্টাইন । 

১০. টেলিফোন বা মোবাইলের জনক - আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল। 

১১. বাষ্প ইঞ্জিন এর জনক - থমাস নিউকোমেন। 


আইসিটি কি | তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি  কাকে বলে


আইসিটি এর ফুল অর্থ হল "তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি"। এটি তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তিগুলির সংযোজনে ব্যবহার হয়, যা সাধারণত কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট বিষয়ক সংক্রান্ত। এটি তথ্য প্রযুক্তি, কম্পিউটার প্রযুক্তি, নেটওয়ার্কিং, সফ্টওয়্যার উন্নয়ন, ডেটা সংগ্রহকরণ এবং প্রক্রিয়াকরণ, সাইবার সুরক্ষা, ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হয়।


ICT এর পূর্ণরূপ কি 


ICT  এর পূর্ণরূপ হল : information &  communication and Technology. 


তথ্য ও প্রযুক্তির জনক 


1. আলান টুরিং - কম্পিউটার বিজ্ঞানের জনক

2. চার্লস ব্যাবেজ - প্রথম কম্পিউটার জন্য প্রোগ্রাম লেখা ও অপারেটিং সিস্টেমের উদ্ভাবক

3. আল্বার্ট এইনস্টাইন - স্পেস-টাইম সম্পর্কে থিওরি দিয়ে পপুলার হন

4. জন ভন নীউমান - ক্যালকুলাস এবং পৃথিবীর গতির সম্পর্কে উদ্ভাবক

5. আলান কে - ইনটেলিজেন্স টেস্ট এবং কম্পিউটার ভাষার প্রতিষ্ঠাতা

6. টিম বার্নার্স-লি - ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক

7. স্টিভ জবস - এপল কম্পিউটার কর্পোরেশনের উদ্ভাবক

8. বিল গেটস - মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের সংস্থাপক

9. লারি পেজ ও সার্জেই ব্রিন - গুগল কর্পোরেশনের উদ্ভাবক

10. লিনাস টরভাল্ডস - লিনাক্স কার্নেলের উদ্ভাবক

11.  মার্কজাকারবার্গ - ফেসবুকের জনক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit