পদার্থ কি | পদার্থ কত প্রকার ও কি কি | বাংলাদেশি ৫ জন বিজ্ঞানীর নাম | প্রযুক্তি ভালো নাকি খারাপ - Is technology good or bad?
বিশ্বের সেরা ১০ জন বিজ্ঞানী কে কে | বিশ্বের সেরা ১০ জন বিজ্ঞানীর নাম
- জন লক
- এরিস্টটল
- নিকোলাস ম্যাকিয়াভেলী
- জগদীশ চন্দ্র বসু
- টমাস এডিসন,
- নিকোলা টেসলা,
- আলবার্ট আইনস্টাইন,
- স্টিফেন হকিং,
- টমাস হবস,
- আইজ্যাক নিউটন,
- নিকোলাস কোপার্নিকাস,
- গ্যালিলিও গ্যালিলি এবং
- দিমিত্রি মেন্ডেলিভ-
এরা প্রত্যেকেই তাদের উদ্ভাবন, আবিষ্কার এবং ধারণা দিয়ে বিজ্ঞানে বিরাট অবদান রেখেছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিজ্ঞানীর নাম কি | বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীর নাম কি
স্যার আইজাক নিউটন। (ইংরেজি): Sir Isaac Newton; ৪ জানুয়ারি ১৬৪৩ - ৩১ মার্চ ১৭২৭) প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। অনেকের মতে, নিউটন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ আবিষ্কার ও সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানী।
বিজ্ঞানীর কাজ কি | বিজ্ঞান এর কাজ কি
একজন বিজ্ঞানী নির্দিষ্ট কোন কিছু পর্যবেক্ষণ করেন, প্রশ্ন করেন এবং ব্যাপক-বিস্তৃত পটভূমিতে গবেষণা কর্মের মাধ্যমে প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেন। যা বিজ্ঞানীরা বিশেষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে যথাযথ জ্ঞান আহরণপূর্বক প্রকৃতি এবং সমাজের নানা মৌলিক বিধি ও গবেষণালব্ধ সাধারণ সত্য আবিষ্কারের চেষ্টা করে থাকেন।
বাংলাদেশের ১ম বিজ্ঞানী কে | বাংলাদেশর প্রথম বিজ্ঞানী কে
বাংলাদেশের প্রথম বিজ্ঞানীর হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে একমাত্র বিজ্ঞানী
সবর্প্রথম উদ্ভিদে প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করেছিলেন তিনি হলেন বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক বিজ্ঞানী এবং বাংলার গর্ব আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। ১৯০০ সালের আগে বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু শুধুমাত্র পদার্থবিজ্ঞান নিয়েই গবেষণা করতেন না তিনি তারবীহিন ক্ষুদ্রতরঙ্গ আবিষ্কার করেন। ১৯ এপ্রিল ২০২৪।
বাংলাদেশী ৫ জন বিজ্ঞানীর নাম
- রমাতোষ সরকার
- রসিকলাল দত্ত
- রাজ চন্দ্র বসু
- রাজশেখর বসু
- রাধাগোবিন্দ চন্দ্র
- রাধানাথ শিকদার
- রুরাব খান
রুরাব খান
রুরাব খান : নাসায় কর্মরত বিজ্ঞানী রুবাব খান মহাকাশে পাঁচটি বৃহৎ নক্ষত্র আবিষ্কার করে জোতির্বিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী সংযোজন ঘটানর জন্ম দেন।
পৃথিবীর প্রথম মেয়ে বিজ্ঞানীর নাম কি |পৃথিবীর ১ম মেয়ে বিজ্ঞানী কে
- মারি ক্যুরি (ফরাসি বিজ্ঞানী) : Marie Curie) (৭ নভেম্বর ১৮৬৭ – ৪ জুলাই ১৯৩৪) প্রথম মহিলা বিজ্ঞানী যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
- এই পোলীয় ও ফরাসি বিজ্ঞানী ১৯০৩ সালে তেজস্ক্রিয়তার উপর গবেষণার জন্য তার স্বামী পিয়ের ক্যুরি এবং তেজস্ক্রিয়তার আবিষ্কারক অঁরি বেকেরেলের সাথে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান।
- তিনিই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম মেয়ে বিজ্ঞানী।
আধুনিক বিজ্ঞানের জনক কে |
আধুনিক বিজ্ঞানের জনক কাকে এবং কেন বলা হয়
- বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মতে আধুনিক যুগে প্রকৃতি বিজ্ঞানের এতো বিশাল অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান আর কেউ রাখতে পারেননি। তাঁকে
- আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক,
- আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি
- আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।
১৯ এপ্রিল ২০২৪।
মানুষ কেন নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করে |কেন মানুষ নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করে
- মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য কেউ কেউ উদ্ভাবন করে। অন্যান্য উদ্ভাবন তাদের নিজস্ব সৃজনশীল ইচ্ছা পূরণ. অনেক উদ্ভাবন সামাজিক বা অর্থনৈতিক কারণে অনুপ্রাণিত হয় - জীবনকে সহজ ও আরামদায়ক করার ইচ্ছা বা অর্থ উপার্জনের প্রয়োজনে। নতুন নতুন আবিষ্কার আমাদের জীবনের মান উন্নত করছে।
- নোট : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার।
প্রথম আবিষ্কার কি
- প্রায় দুই মিলিয়ন বছর আগে তৈরি, পাথরের হাতিয়ার যেমন এটি প্রথম পরিচিত প্রযুক্তিগত আবিষ্কার। এই কাটার টুল এবং এর মতো অন্যান্য জিনিসগুলি ব্রিটিশ মিউজিয়ামের প্রাচীনতম বস্তু। এটি তানজানিয়ার ওল্ডুভাই গর্জে জমার নীচের স্তরে একটি প্রাথমিক মানব ক্যাম্পসাইট থেকে আসে। যা আজও স্বরনীয় হয়ে আছে।
বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে প্রযুক্তির প্রভাব
- প্রযুক্তি বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার এবং অগ্রগতি করতে সক্ষম করেছে যা এটি ছাড়া সম্ভব হত না । প্রযুক্তি বিজ্ঞানীদেরকে আরও দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করতে সহয়তা করে ,
- পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নতুন টুল এবং কৌশল বিকাশ করতে এবং তাদের ফলাফলগুলিকে আরও কার্যকরভাবে যোগাযোগ করার অনুমতি দিয়েছে।
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে খুবই নিবিড়ভাবে জড়িত যা একে অপরকে ছাড়া চলতে পারে না। (১৯ এপ্রিল ২০২৪)
প্রযুক্তি ভালো নাকি খারাপ
যদিও প্রযুক্তি আমাদের জ্ঞানীয় ক্ষমতার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, এটি সব খারাপ খবর নয় । আমাদের সুবিধার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করে, আমরা আমাদের মস্তিষ্কের শক্তিকে উন্নত করতে পারি এবং আমাদের মস্তিষ্ককে এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পারি। (১৭ এপ্রিল ২০২৪)
পদার্থ কি |পদার্থ কাকে বলে
পদার্থ কি? পদার্থ কাকে বলে?
আজকের আলোচনায় আমরা শিখব পদার্থ কাকে বলে? এর উত্তর আমরা বলি আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে সবই পদার্থ। আমরা ছোটবেলা থেকেই পদার্থের সংজ্ঞা এটিই পড়ে আসছি।
যা, জায়গা দখল করে , বল প্রয়োগ করলে বাধাঁ সৃষ্টি করে, যার ওজন বা ভর আছে এবং যা ইন্দ্রিয়ের দ্বারা অনুভব করা যায় তাকে পদার্থ বলে। যেমন, মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা, মাটি, পানি, বায়ু, টেবিল, চেয়ার, মোবাইল, কলম, খাতা ইত্যাদি।
(২০ এপ্রিল ২০২৪)
পদার্থ কত প্রকার ও কি কি | পদার্থ কয় প্রকার
অবস্থাভেদে পদার্থকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। সেগুলো হলো-
- কঠিন পদার্থ।
- তরল পদার্থ।
- বায়বীয় / গ্যাসীয় পদার্থ।
এছাড়াও বর্তমান বিজ্ঞানীরা পদার্থের আরেকটি অবস্থার অনুমান বা ধারণা করেছেন এটিকে পদার্থের চতুর্থ অবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়
4.প্লাজমা অবস্থা
কঠিন প্রদার্থ কি | কঠিন পদার্থ কাকে বলে
- যে পদার্থের নির্দিষ্ট ভর, আকার ও আয়তন রয়েছে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় যার আকার ও আয়তনের পরিবর্তন হয় না । তাকে কঠিন পদার্থ বলে। যেমন, লোহা, কাঠ, পাথর ইত্যাদি।
কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য
- কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আছে।
- কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট ওজন আছে।
- কঠিন পদার্থ নির্দিষ্ট জায়গা দখল করে।
- কঠিন পদার্থকে তাপ দিলে প্রসারিত হয়।
- কঠিন পদার্থ বল প্রয়োগে বাধার প্রদান করে।
- অনেক কঠিন পদার্থ রয়েছে যাদের তাপ দিলে পরিণত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়। যেমন – ন্যাপথলিন।
তরল পদার্থ কি |তরল পদার্থ কাকে বলে
যে পদার্থের নির্দিষ্ট ভর এবং আয়তন রয়েছে তবে নির্দিষ্ট আকার নেই। যে পাত্রে রাখা যায় সেই পাত্রেই আকার ধারণ করে সেসব পদার্থ কে তরল পদার্থ বলে। যেমন – পানি, ঘি,মধূ, দুধ, ফলের রস, তেল, পানি ইত্যাদি।
তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য
- তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার নেই।
- তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার না থাকলেও নির্দিষ্ট আয়তন আছে।
- তরল পদার্থের ওজন আছে।
- তরল পদার্থ জায়গা দখলে করে। যে পাত্রে তরল পদার্থ রাখা যায় সে পাত্রের আকার ধারণ করে।
- তরল পদার্থ নিচের বা কিছুটা ঢালু দিকে গড়িয়ে পড়ে।
বায়বীয় পদার্থ কি |বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থ কাকে বলে
যে পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন নেই । কিন্তু নির্দিষ্ট ওজন আছে ও বলপ্রয়োগে বাধা দেয়
তাকে বায়বীয় / গ্যাসীয় পদার্থ বলে।
বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য
- বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থের আকার ও আয়তন নেই।
- বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থের ওজন আছে।
- বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থ স্থান দখল করে।
- বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থ ঠান্ডা করলে তরলে পরিণত হয়।
উৎপাদনভেদে পদার্থ কয় প্রকার ও কি কি
উৎপাদনভেদে পদার্থ আবার ২ প্রকার
যথা-
- মৌলিক পদার্থ
- যৌগিক পদার্থ
মৌলিক পদার্থ কি |মৌলিক পদার্থ কাকে বলে
- মৌলিক গুণাবলি অক্ষুণ্ণ রেখে যে সকল বিশুদ্ধ পদার্থ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে তাকে মৌলিক পদার্থ বলে।
- যেমন- লোহা, রুপা, হাইড্রোজেন, কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ইত্যাদি।
যৌগিক পদার্থ কি | যৌগিক পদার্থ কাকে বলে
- রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ভাঙলে যেসকল পদার্থের দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাকে যৌগিক পদার্থ বলে।
- যেমন – পানি, লবণ, বায়ু ইত্যাদি। যেমন – পানি, লবণ, সালফিউরিক এসিড, বায়ু ইত্যাদি।
নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।
এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন ।
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে।
আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url