ঋতু কি - ষড়ঋতু কি - ষড়ঋতুর নাম | Rutu Ki - Shor Ritur Name - Shor Ritu Ki

 ঋতু 

  • "ঋতু" শব্দটি বাংলায় "মৌসুম" বা "ঋতু" অর্থে ব্যবহৃত হয়। মৌসুম হলো বছরকে বিভাজন করে আলাদা আলাদা আবহাওয়া প্রকাশের একটি সাধারণ সময়। পৃথিবীতে মৌসুম বিশেষভাবে উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার মধ্যে পাওয়া যায়। এই মৌসুম পরিবর্তন হতে পারে প্রাকৃতিক বা পরিবেশ পরিবর্তনের কারণে।
  • মৌসুম পরিবর্তনের ব্যাপারে আমি অনেক কিছু বলতে পারি! পৃথিবী উল্লেখযোগ্যভাবে চারটি মৌসুমে বিভক্ত হয়: বসন্ত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, ও শীত। এই মৌসুমগুলি পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের ভার্ষিক আবহাওয়া, আবহাওয়া পরিবর্তন, এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া সাথে সম্পর্কিত। প্রতিটি মৌসুমের সাথে বিশেষ পরিবর্তন এবং সুন্দর আবহাওয়া সম্পর্কে অনেক মানুষ আনন্দ অনুভব করে।


ঋতু কি

  • ঋতু হলো প্রাকৃতিক পরিবর্তনের পরিবর্তমান অবস্থা যা নির্দিষ্ট সময়কালে নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক লক্ষণ নিয়ে আসে। পৃথিবীর পশ্চিম ও পূর্ব দিকে নাভি বিশেষ প্রদর্শন করে এবং এই প্রদর্শন কেবল মেঘ এবং বৃষ্টি বিষয়েই বদ্ধপরিকর। সাধারণত, ঋতুগুলি ছয়টি হয় - গ্রীষ্মকাল, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীতকাল, এবং বসন্তকাল। 
  • প্রতিটি ঋতুতে প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটে এবং বিভিন্ন আবহাওয়া ও পরিবেশের বদলের সাথে সম্পর্কিত ঘটনা ঘটে। মানুষের জীবনে ঋতুগুলির গুরুত্ব অসাধারণ। কৃষকদের জন্য এটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ, কারণ প্রতিটি ঋতুতে বিভিন্ন ফসল চাষ করা যায়। ছাতা এবং জ্যাকেট পোশাক হিসাবে প্রতিটি ঋতুতের পেশাজীবীদের জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে থাকে।

ঋতু কাকে বলে

"ঋতু" বা "মৌসুম" হলো বছরকে বিভাজন করে আলাদা আলাদা আবহাওয়া প্রকাশের একটি সাধারণ সময়। পৃথিবীতে মৌসুম বিশেষভাবে উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার মধ্যে পাওয়া যায়। এই মৌসুম পরিবর্তন হতে পারে প্রাকৃতিক বা পরিবেশ পরিবর্তনের কারণে।

ষড়ঋতু  কি |ষড় ঋতু কি

"ষড় ঋতু" হলো হিন্দু ধর্মের পর্যায়ক্রমে প্রচলিত ছয়টি ঋতু বা মৌসুমের সাধারণ নাম। এগুলি হলো: বসন্ত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, এবং শীত। এই ঋতু সমূহ পৃথিবীতে পর্যাপ্ত বা অপর্যাপ্ত আবহাওয়া, তাপমাত্রা, এবং প্রাকৃতিক পরিবর্তন সাথে সম্পর্কিত।

ষড় ঋতুর পরিচয় | ষড়ঋতুর পরিচয়

  • ষড় ঋতু বাংলা প্রণালীতে ষড় ঋতুর একটি। এই ঋতুতে প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটে এবং আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। সর ঋতু হলো বাংলা প্রণালীতে আশ্বিন এবং কার্তিক মাসের মধ্যে যে সময় থাকে। এই ঋতুতে আবহাওয়া হালকা ঠান্ডা থাকে এবং কখনও কখনও বৃষ্টি হয়। পাতা ফলে পড়া এবং প্রাকৃতিক পরিবর্তন এই ঋতুর প্রধান চরিত্র। বাংলাদেশে এই ঋতুতে মেঘের প্রকৃতি দেখা যায় এবং বৃষ্টি হতে পারে। অনেক সময় এই ঋতুতে শুকনা পাতা পড়ার পরিবর্তন দেখা যায়।
  • ষড় ঋতু হলো এমন একটি বাংলা প্রণালী যার মধ্যে বছরকে ষাটটি ঋতুতে ভাগ করা হয়। এই প্রণালীতে প্রত্যেক ঋতু প্রাকৃতিক পরিবর্তনের ধারণা করে এবং প্রতিটি ঋতুর সময়কাল আপেক্ষিকভাবে নির্ধারিত হয়। 


ষড়ঋতুর নাম|ছয় ঋতুর নাম

ষড়ঋতুর নামগুলি হলো:

1. গ্রীষ্ম (আষাঢ় ও শ্রাবণ)

2. বর্ষা (ভাদ্রা ও আশ্বিন)

3. শরৎ (কার্তিক ও অগ্রহায়ণ)

4. হেমন্ত (পৌষ ও মাঘ)

5. শীত (ফাল্গুন ও চৈত্র)

6. বসন্ত (বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ্য)

এই ষড়ঋতু নামগুলি বাংলা প্রণালীতে প্রচলিত।

ষড়ঋতুর ইংরেজী নাম|ষড় ঋতু in English |ইংরেজীতে ছয় ঋতুর নাম

ষড়ঋতুর ইংরেজি নামগুলি হলো:

1. গ্রীষ্ম - Summer

2. বর্ষা - Monsoon/Rainy Season

3. শরৎ - Autumn/Fall

4. হেমন্ত - Pre-Winter

5. শীত - Winter

6. বসন্ত - Spring

ষড়ঋতুর অর্থ কি |ষড় ঋতুর অর্থ কি

"ষড়ঋতু" শব্দটির অর্থ হলো "ছয়টি ঋতু" বা "ষাটটি ঋতু"। "ষড়" শব্দটি বাংলা ভাষায় "ছয়" বা "ষাট" শব্দের অর্থ রয়েছে, যা "ছয়টি" বা "ষাটটি" সংখ্যাকে নির্দেশ করে। "ঋতু" শব্দটি বাংলা ভাষায় "ঋতু" বা "Season" বা "ঋতুকাল" এর অনুভূতি বা সময়কাল নির্দেশ করে। তাই, "ষড়ঋতু" শব্দটির অর্থ হলো "ষাটটি ঋতু" বা "ছয়টি ঋতু"।


বাংলাদেশের ষড়ঋতু | বাংলাদেশের ষড় ঋতু 

বাংলাদেশের ষড়ঋতু হলো:

1. গ্রীষ্ম (আষাঢ় ও শ্রাবণ)

2. বর্ষা (ভাদ্রা ও আশ্বিন)

3. শরৎ (কার্তিক ও অগ্রহায়ণ)

4. হেমন্ত (পৌষ ও মাঘ)

5. শীত (ফাল্গুন ও চৈত্র)

6. বসন্ত (বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ্য)

এই ষড়ঋতু বাংলাদেশে বর্ষা, শীত, বসন্ত, হেমন্ত, গ্রীষ্ম ও শরৎ নামে পরিচিত। প্রতিটি ঋতুতে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরণের প্রাকৃতিক পরিবর্তন দেখা যায়।


ষড়ঋতুর রচনা |ষড় ঋতুর রচনা

ষড়ঋতুর রচনা বিষয়ে কিছু লেখা উদাহরণ নিম্নে দেওয়া হলো:

1. ষড়ঋতুর মহাত্ম্য:

 ষড়ঋতু বাংলা প্রণালীতে ব্যবহৃত হয় এবং এটি প্রাকৃতিক পরিবর্তন ও মানবিক জীবনের বিভিন্ন দিক নির্দেশ করে।

2. ষড়ঋতু ও বাংলার মানবজীবন :

 বাংলাদেশের ষড়ঋতু প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে মিলিয়ে গড়ে তোলা মানবিক জীবনের রংবেণী।

3. ষড়ঋতু ও পরিবেশ :

   ষড়ঋতুর পরিবর্তন কিভাবে পরিবেশের পরিবর্তনের উপর প্রভাব ফেলে তা নিয়ে আলোচনা।

4. ষড়ঋতু ও সংস্কৃতি :

   ষড়ঋতুর অনুভূতির ভিন্ন পার্শ্ব কিভাবে সংস্কৃতিতে প্রতিফলিত হয়ে থাকে।

5. ষড়ঋতু ও আমরা :

   ষড়ঋতুর পরিবর্তন ও মানুষের জীবনের সংগঠনের মধ্যে কিভাবে সম্পর্ক আছে।

6. প্রত্যেক ঋতুর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য :

প্রকৃতিতে ছয়টি ঋতুর ছয় রকম বৈশিষ্ট্য দেখা যায় একেক ঋতু এক এক সময় এক এক রকম নতুন জীবন নিয়ে আসে এই বিষয়গুলো নিয়েও ষড়ঋতুর রচনা লেখা যায়। 

এইভাবে, ষড়ঋতু নিয়ে অনেক বিষয়ে রচনা গড়া যায়। এই রচনাগুলি ষড়ঋতুর মহাত্ম্য, প্রাকৃতিক পরিবর্তন, মানবিক জীবনের পরিবর্তন ইত্যাদি নিয়ে অনেকগুলি ভাবনা ও আলোচনা নিয়ে গড়া হয়।

ঋতু কেন পরিবর্তন হয় 

ঋতু পরিবর্তনের কারণ মূলত পৃথিবীর অবস্থান ও পৃথিবীর অবস্থানে সংক্রমণের কারণে ঘটে। এটি পৃথিবীর পৃথক্করণের ফলে প্রদত্ত সূর্য ব্রহ্মাণ্ডের এক দিকে ঘুরে যাওয়া এবং পৃথিবীর আবহাওয়ার বেগের পরিবর্তনের কারণে ঘটে। এটি পৃথিবীর নিচের অংশে বৃষ্টি পড়তে বা পড়া থেকে হিসাবে হিসাবে পানি চলে আসে, তাদের পরিমাণের পরিবর্তনের ফলে প্রাকৃতিক পরিবর্তন এবং সময়ের সাথে তাদের সাথে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। এছাড়াও, পৃথিবীর পৃথক্করণের ফলে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ঋতুতে প্রাকৃতিক পরিবর্তনের অনুভূতি দেখা যায়। সূর্যের প্রকৃতিশীল আলোর এবং তার আলোর পড়ার কৌশল বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন ভাবে অনুভব করা যায়। সূর্যের আলোর প্রভাবে গ্রীষ্ম এবং শীত ঋতুর বেগ বা হালকা বা বড়বড়ে হতে পারে।


 বাংলা কোন মাসে কোন ঋতু  | ১২ মাসে ছয় ঋতু

বাংলা প্রণালীতে মাস অনুযায়ী ঋতুর বিভাজন নিম্নরূপ:

1. বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ্য: গ্রীষ্মকাল

2. আষাঢ়-শ্রাবণ: বর্ষাকাল

3. ভাদ্রা-আশ্বিন: শরৎকাল

4. কার্তিক-অগ্রহায়ণ: হেমন্তকাল 

5. পৌষ-মাঘ: শীতকাল

6. ফাল্গুন-চৈত্র: বসন্তকাল

এই ভাবে বাংলা মাসের নাম অনুযায়ী প্রতিটি ঋতুর অবস্থান নির্ধারিত হয়।

বসন্ত কে ঋতু রাজ বলা হয় কেন 

  • "বসন্ত" কে ঋতু রাজ বলা হয় কারণ এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক পুনর্জাগরণ এবং নতুন জীবনের সূচনা করে। বসন্তে প্রকৃতি আবার জীবনের সুন্দর রঙ এবং উৎসব তৈরি করে। সেই সময়ে, পৃথিবী মৃদুত্বের আবেগে সুন্দর পরিবেশে পরিণত হয় এবং পুষ্পরংগে রঙিন মেঘের প্রতিফলন করে। 
  • এটি একটি নতুন শুরুর সময় বলে মন্তব্য করা হয়, সেই মুহূর্তে নতুন কিছু শুরু করার প্রাকৃতিক ইচ্ছা এবং আশা জাগ্রত হয়। এটি যেমন সুন্দর ও উত্তেজিত স্বাগত করে, তেমনি এটি জীবনের নতুন আশা, সুখ এবং উত্সাহের সাথে বাদছাড় দেয়। এটি প্রকৃতির নতুন জীবনের সূচনা করে এবং মানুষকে একটি নতুন আরম্ভের মনোনিবেশ দেয়। এটি সুন্দর আলোকে স্বাগত করে এবং বসন্তের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সামুদ্রিক মানুষকে আনন্দে ভরে দেয়।

ঋতু রাজ বলা হয় কাকে

"ঋতু রাজ" বলা হয় বসন্তকালের সাথে সংক্ষেপে অবদানগুলির মধ্যে মধুচন্দ্রিকার বিষয়ে উপলব্ধি সাধনের জন্য যা প্রশংসা করা হয়। বাসন্তিক সেরা এবং অপেক্ষাকৃত সুখের অবস্থা সম্পর্কে এটি একটি প্রিয় উক্তি। সেটি মানুষের মধ্যে প্রিয় এবং প্রতিকূল প্রভাব ফেলে। এটি ছবিতে, ছবিতে, কবিতায় এবং গানে অধিকভাবে ব্যবহৃত হয়। সেই সময়ে, এটি একটি আদর্শ আবহাওয়ার সাথে জড়িত হতে পারে যা মানুষকে ধারণা করতে সাহায্য করে। এটি বোঝা হয় যে এই ঋতুতে কোনও ভালো কাজ করার সময় সেই সুন্দর পরিবেশে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে হয়।

গ্রীষ্মকাল কে কি মাস বলা হয় 

"গ্রীষ্মকালকে মধুমাস বলা হয়"

"গ্রীষ্মকাল" হলো সর্বত্র গরম এবং উষ্ণ ঋতু, যা সাধারণত বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ্য মাসে পড়ে। এই ঋতুতে পৃথিবী উষ্ণতা অনুভব করে, আকাশের পাতা বিয়ে যায়, সূর্যের তাপমাত্রা উন্নত হয়, জলের পরিমাণ কমে যায় এবং তাপমাত্রা উন্নত হওয়া ফলে মানুষের জীবন অধিকতর উষ্ণ ও অস্বস্তিকর হয়। 


গ্রীষ্মকাল 

  • "গ্রীষ্মকাল" হলো বাংলা ভাষায় গরম ঋতু বা গরম মৌসুমের সময়কাল। এটি বৈশাখ মাসে শুরু হয় এবং আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসের মধ্যে শেষ হয়। এই সময়ে আবহাওয়া অত্যধিক গরম হয় এবং তাপমাত্রা উচ্চ থাকে। সাধারণত জনগণ এই সময়ে জল যাত্রা করে এবং পানির উপভোগ করতে পারে, এছাড়াও পুকুর, লেক, সাগরে বা পর্বতে হেটে যেতে পারেন। এই সময়ে সবুজ বাগান, প্রাকৃতিক উদ্যান, এবং প্রদর্শনীগুলি একটি সাধারণ দৃশ্য।
  • গ্রীষ্মকালে বাতাস অত্যন্ত উষ্ণ হয়ে থাকে এবং আবহাওয়া অত্যন্ত শুষ্ক হয়ে যায়। ধূসর আকাশে তাপমাত্রা উচ্চ থাকা, পানির অভাব ও অত্যন্ত জ্বলন্ত আবহাওয়া গ্রীষ্মকালের চিহ্ন। এ সময়ে ধূসর আকাশ ও ধুসর বাতাস মানুষকে সতর্ক করে, যার ফলে অতি সুস্থ পানিতে মাথা পা ডুবে নিতে হয়। গ্রীষ্মকালে অনেক মানুষ প্রান্তিক এলাকায় চলে যায়, উপকরণ সমৃদ্ধ অঞ্চলে প্রবাস করে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে পানি প্রয়োজন, তাই অধিকাংশ লোক এ সময়ে গরম স্থান বা পর্যটন কেন্দ্রে চলে যেতে পছন্দ করে।

বর্ষাকাল

  • বর্ষাকাল হলো বাংলা ভাষায় বৃষ্টিকালের সময়কাল। বর্ষাকালে আকাশে অধিকাংশ সময় মেঘে আচ্ছাদিত হয় এবং প্রায় প্রতিদিন বৃষ্টি পড়ে। বৃষ্টি পড়ার ফলে প্রাকৃতিক পরিবর্তন এবং পৃথিবীর জীবনধারাও পরিবর্তিত হয়। এ সময়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অধিকতর দেখা যায়, যেমন সবুজ গাছ, পুকুরের জল, নদী ও হ্রদের তরুণ সৌন্দর্য। এই সময়ে পৃথিবীর অনেক জীবনধারার প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রস্তুতি নেয় এবং নতুন জীবনের আগমন হয়।
  •  বর্ষাকালে জলাশয়ের প্রস্থ বাড়ে এবং বন্যা প্রাণীর জীবনে প্রভাব ফেলে। বাংলাদেশে বর্ষাকাল প্রায় আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসে শুরু হয় এবং আশ্বিন মাসে শেষ হয়।বর্ষাকালের মধ্যে আষাঢ় ও শ্রাবণ মাস বেশ প্রধান হয়ে থাকে। এই সময়ে বৃষ্টি অধিকতর হয় এবং জলাশয়ের প্রস্থ বাড়ে। বৃষ্টি বিচ্ছেদ প্রবণ হয়ে থাকে এবং আবহাওয়া মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে। কৃষি কাজের জন্য এই সময়টি মুখোমুখি হয়ে থাকে, এবং এটি ধানের চাষের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। 
  • বর্ষাকালে ফুলের বোতাম, ঘাস, বৃক্ষ, ও গাছ প্রস্থান করে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একেবারে উদ্ভাবিত হয়। এই সময়ে বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উদ্যান ও জলপ্রপাত সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য প্রদর্শন করে। বর্ষাকালে অনেক লোক উদ্যানে, পাহাড়ে, বনে ও বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ভ্রমণ করে বন্ধুবান্ধবদের সাথে সময় কাটানোর সুযোগ নিতে পছন্দ করে।

শরৎ কাল

  • "শরৎ কাল" হলো বাংলা ভাষায় শীতকালের আগমনের পূর্বান্ত এবং শীতকালের পর বসন্তের আগমনের আগের সময়কাল। এটি আশ্বিন ও কার্তিক মাসের মধ্যে পড়ে। এই সময়ে আবহাওয়া ধীর ধীর ঠান্ডা হয় এবং সকাল এবং বিকেলের সময়ে আতঙ্ক অধিক হয়। পাতাগুলি রঙ পরিবর্তন করে ও ঝরে যায়, জমি ও পানি ঠাণ্ডা হয় এবং শহর ও গ্রামগুলি শীতের প্রথম লক্ষণ দেখায়। 
  • এই সময়ে সাধারণত লোকরা শীতের প্রস্তুতি নিতে থাকে, পোষাক পরিবর্তন করে এবং অন্যান্য শীতকালের সম্পর্কিত সম্প্রদায়ের উৎসব অনুষ্ঠান করে। এই সময়ে সাধারণত রাতে ঠান্ডা হয় এবং ভোরে শীতল আবহাওয়া অনুভব করা যায়। এই সময়ে মুক্ত আকাশ এবং ঠান্ডা বাতাসের সাথে পাখিরা আকাশে উড়ায়। শীতকালের শুরুতে লোকরা সাধারণত স্নান করে, পানির অধিক প্রয়োজনীয়তা বাড়ায় এবং গরম খাবারের জন্য খোলামেলা পরিবেশ অনুসরণ করে।

হেমন্তকাল 

  • "হেমন্তকাল" বাংলা ভাষায় শীতকালের পরে এবং বসন্তকালের আগমনের আগের সময়কালের নাম। এটি মাঘ ও ফাল্গুন মাসের মধ্যে পড়ে। এই সময়ে আবহাওয়া ঠান্ডা থাকে, তবে সময়ের প্রথমে বিকেলে ও সন্ধ্যায় তাপমাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। মানুষের কাছে এই ঋতুটি কৃষির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে প্রচুর ধান সংগ্রহ করা হয় এবং আনন্দের উৎসবের উদাহরণ হিসেবে মাঘের পৌষ সংক্রান্ত উৎসবের অনুষ্ঠান হয়। বাংলাদেশে এই সময়ে বিভিন্ন ফলের প্রাণীরা তাদের প্রস্তুতি নেয়, যেমন ফুলের গাছের ফুল। হেমন্তকালে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে ঠান্ডা অনেক বেশি হয় এবং এখানে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে।
  • হেমন্তকালে বাংলাদেশে আবহাওয়া ঠান্ডা এবং তাপমাত্রা নিম্ন থাকে। ধূসর আবহাওয়া, নীলাধ্বনি আকাশ, এবং শুকনা ফলপত্র এই ঋতুতে সাধারণ দৃশ্য। এই সময়ে পৃথিবীর প্রাণীরা তাদের প্রস্তুতি নেয় এবং বিভিন্ন উদ্ভিদ এবং ফুলের গাছ প্রদর্শন করে। বাংলাদেশে এই ঋতুতে অনেক মেলা এবং উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই সময়ে প্রচুর ধান সংগ্রহ করা হয় এবং বিভিন্ন উদ্যানে পিকনিক ও প্রশান্ত সময় কাটানো হয়। বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবন এই ঋতুতে উৎসাহবান হয় এবং এই ঋতুর বিশেষ অনুভূতি মানুষের মনে অধিক আগ্রহ উত্পাদন করে।হেমন্তকালে বাংলাদেশে অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখা যায়। পাহাড়, নদী, ও হ্রদের তরুণ সৌন্দর্য এই ঋতুতে আরও উজ্জ্বল হয়ে থাকে। সাধারণত রাতে হেমন্তে ঠান্ডা আবহাওয়া বেশি হয়, তবে সকাল এবং বিকেলে হয়তো তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এই সময়ে ধানের গাছ সুস্থ থাকে এবং বৃষ্টির পরিমাণ অনেকটাই কম হয়। অনেক প্রাণী হাইবার্নেশনে ঢুকে যায় এবং অনেক উদ্ভিদ বন্যা প্রাণী হিসেবে পরিণত হয়। এই সময়ে বাংলাদেশে নীল পাদ্ম নদী এবং সোনা নদীর প্রায় সবগুলো এলাকায় ঠান্ডা হয় এবং পানি থাকে।

শীতকাল

  • "শীতকাল" হলো বাংলা ভাষায় শীতের ঋতু বা শীতকালের সময়কাল। এটি পৃথিবীর উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার মধ্যে মানুষের প্রাকৃতিক অবস্থার একটি মানসিক ও আবহাওয়া বা ঋতুমল্লা হিসেবে পরিচিত। 
  • এটি প্রায় ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ পর্যন্ত চলে এবং এই সময়ে ঠান্ডা ও এগি আবহাওয়া প্রবল হয়। বরফের গঠন, ঠান্ডা বাতাস, ও ধীর ধীর পরিবর্তনশীল আবহাওয়া এই ঋতুতে সাধারণ দৃশ্য। এই সময়ে কোন সময়ে বৃষ্টি হতে পারে এবং ঠান্ডার আবহাওয়ায় পানি অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। এই সময়ে গরম পোষাক, রান্নার জন্য গরম খাবার, ও বার্মুডা কাপড় জনপ্রিয় হয়ে থাকে।
  • শীতকাল হলো পৃথিবীর একটি প্রাকৃতিক ঋতু যা ঠান্ডা এবং শীতল আবহাওয়া সাধারণ। এই ঋতুতে বরফের গঠন হয় এবং প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে মিলিত প্রাণীর জীবনধারাও পরিবর্তিত হয়। ধীর ধীর উষ্ণতা পড়ে এবং বৃষ্টির পরিমাণ কমে যায়। 
  • এই সময়ে প্রাকৃতিক প্রস্তুতি শুরু হয়, যেমন বৃষ্টিতে পরিণত প্রাণীরা তাদের প্রস্তুতি নেয়, অনেক প্রাণী হাইবার্নেশনে ঢুকে যায় এবং অনেক উদ্ভিদ মুক্তকেতু পদ্মের মতো পতিত হয়। এই ঋতুতে বৃষ্টি নয় এবং শিশির মৃদুতা পড়ে। এই সময়ে মানুষ প্রায়ই কাঠ ও বিকেলে এবং দুর্গত জায়গায় অত্যন্ত দুঃখিত হয়।

বাংলাদেশ শীতকাল

বাংলাদেশে শীতকাল নভেম্বর মাসে শুরু হয় এবং ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে শেষ হয়। এই সময়ে বৃষ্টি কম হয় এবং ঠান্ডা পরিমাণ বেড়ে যায়। সাধারণত রাতে ঠান্ডা অনেক বেশি হয়। অনেক প্রাণী হাইবার্নেশনে ঢুকে যায় এবং অনেক উদ্ভিদ বন্যা প্রাণী হিসেবে পরিণত হয়। বাংলাদেশে শীতকালে ধীর ধীর উষ্ণতা পড়ে, কিন্তু ঠান্ডা আবহাওয়া সাধারণ। সাধারণত জাতীয় প্রতীক পদ্মের ফুলও শীতকালের সাথে সম্পর্কিত হয়। শীতকালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে ঠান্ডা অনেক বেশি হয়।

বসন্তকাল

  • "বসন্তকাল" বাংলা ভাষায় বসন্তের আগমনের সময়কালকে বোঝায়। এটি হেমন্তকালের পরে এবং গ্রীষ্মকালের আগমনের আগের সময়কালে পড়ে। এটি ফাল্গুন ও চৈত্র মাসের মধ্যে পড়ে। বসন্তের সময়ে আবহাওয়া প্রশান্ত হয় এবং তাপমাত্রা সাধারণত বাড়ে। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত প্রাণী ও উদ্ভিদ সমৃদ্ধ হয় এবং প্রাচীন উৎসব ও মেলার অনুষ্ঠান অনেক সময় পাওয়া যায়। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বসন্তে ফুলের আরও সুন্দর চিত্র দেখা যায়। বসন্তে ফুলের আসর, ফুলগুলো ফুটে উঠে এবং প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে মিলিয়ে গুছিয়ে নেয়। বসন্তের সময়ে বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের চর্চা হয় এবং মানুষের মধ্যে বাড়ছে আনন্দ ও উৎসাহ।
  • বসন্তকাল হলো সুন্দর, প্রশান্ত এবং উজ্জ্বল ঋতু। এটি হেমন্তকালের পরে এবং গ্রীষ্মকালের আগমনের আগের সময়কালে পড়ে। বসন্তকালে আবহাওয়া প্রশান্ত হয় এবং তাপমাত্রা সাধারণত বেড়ে যায়। বিভিন্ন রঙের ফুলের সৌন্দর্য এই ঋতুতে দেখা যায় এবং পৃথিবীর অনেক জায়গায় পুষ্পবৃষ্টির চিত্র দেখা যায়। প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত প্রাণী ও উদ্ভিদ সমৃদ্ধ হয় এবং প্রাচীন উৎসব ও মেলার অনুষ্ঠান অনেক সময় পাওয়া যায়। বসন্তের সময়ে নদী, হ্রদ, ও পাহাড়ের তরুণ সৌন্দর্য সমৃদ্ধ হয়। বাংলাদেশে বসন্তকালে নীল পাদ্ম নদী এবং সোনা নদীর প্রায় সবগুলো এলাকায় ঠান্ডা হয় এবং পানি থাকে। বসন্তকালে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনুভব করা যায় এবং মানুষের মধ্যে বাড়ছে আনন্দ ও উৎসাহ।
  • বসন্তকাল সাধারণত একটি উজ্জ্বল, সুন্দর, ও প্রশান্ত ঋতু হিসেবে পরিচিত। এটি পৃথিবীর উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ প্রাকৃতিক ঋতু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বসন্তকালে আবহাওয়া অনেকটাই প্রশান্ত হয় এবং তাপমাত্রা সাধারণত বেড়ে যায়। এই সময়ে ফুলের সুন্দর আরও সুন্দর লাল, হলুদ, নীল, ও সবুজ রঙের সুন্দর ফুল চারা উঠে আসে। পাখিরা অনেক গান গাইয়া বিচরণ করে। এই সময়ে প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত প্রাণী ও উদ্ভিদ সমৃদ্ধ হয় এবং প্রাচীন উৎসব ও মেলার অনুষ্ঠান অনেক সময় পাওয়া যায়। বসন্তের সময়ে অনেক মেলা এবং উৎসব অনুষ্ঠিত হয় এবং মানুষের মধ্যে বাড়ছে আনন্দ ও উৎসাহ। এটি অনেক কৃষকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঋতু, যারা এই সময়ে অনেক ফসল চাষ করে। বাংলাদেশে বসন্তকালে এলাকার সুন্দর নেচার ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনুভব করা যায়।

বসন্তকালে প্রকৃতি

  • বসন্তকালে প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত অনেক আদর্শ উদাহরণ দেখা যায়, যেমন বৃহৎ বৃষ্টির পরে প্রকৃতি নতুন রঙের জীবন ধারণ করে। পানির পার্শ্বে গাছের পরিমাণ বেড়ে এবং নদী ও হ্রদের তরুণ সৌন্দর্য উজ্জ্বল হয়। বসন্তে প্রাকৃতিক রঙের মেলা এবং মেলা উৎসবের অনেক অনুষ্ঠান অনেক জায়গায় দেখা যায়, যেখানে মানুষেরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ফুলের রংগিন বিচিত্রতা অনুভব করে। 
  • বসন্তে ফুলের আসর, প্রকৃতির উদ্যানে ভ্রমণ, পিকনিক এবং বিভিন্ন খেলাধুলায় মানুষের আনন্দ ও উৎসাহ বাড়ায়। এই ঋতুতে ছাতা, ছোট্ট জ্যাকেট, ও লেঃঙ্গা সব জনপ্রিয় পোষাক হয়ে থাকে। 
  • বসন্তে বেশীরভাগ দেশে কৃষকরা আপনাদের ফসলের চাষে এবং প্রত্যাশাকৃষিত ফলের কাটাচাও করে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঋতু যেটি অধিকাংশ জীবজন্তুদের জীবন ও প্রাণনিষ্ঠ হয়ে থাকে।


ছয় ঋতুর বর্ণনা | ষড়ঋতুর বর্ণনা

বাংলা প্রণালীতে ছয়টি ঋতু থাকে, এবং তাদের বর্ণনা নিম্নরূপ:

1. বসন্তকাল: বসন্ত ঋতু সম্প্রতি শুরু হয় এবং এটি প্রাকৃতিক জীবনের নতুন আরম্ভের সূচনা করে। বসন্তে প্রকৃতি সুন্দর পরিবেশে পরিণত হয়, ফুলফুটে উঠে যায় এবং বীরহীন নারীবাধিত হয়।

2. গ্রীষ্মকাল: গ্রীষ্ম ঋতু অতি উষ্ণ এবং এটি প্রায়ই সকালে সূর্যের তাপমাত্রা বেশি হয়। এই ঋতুতে বেষ্টমিগিরি হয় এবং প্রাণীরা অতিশয় তাপমাত্রায় ভোগ করে।

3. বর্ষাকাল: বর্ষা ঋতুতে মৃদু বৃষ্টি পড়ে এবং প্রাকৃতিক সামুদ্রিক মানুষ প্রাকৃতিক মৌসুমের সৌন্দর্য অভিবাসন করে।

4. শরতকাল: শরৎ ঋতুতে প্রকৃতি প্রায়ই পরিবর্তন হয় এবং পাতা ছাড়ায় এবং গাছ অবৈধ অবস্থায় আসে।

5. হেমন্তকাল: হেমন্ত ঋতুতে ঠাণ্ডা এবং অনেকটা সুখদ। প্রাকৃতিক সুন্দর পরিবেশে নীরব অবস্থা হয় এবং পাখিরা সারা এলাকায় ঘোরে।

6. শীতকাল: শীত ঋতুতে প্রাকৃতিক অতিরিক্ত শীতলতা প্রকাশ করে এবং এটি বৃষ্টিবার্ষিক পড়ে এবং বয়ে যায়। এই ঋতুতে থাকা সামুদ্রিক মানুষেরা ঠাণ্ডা সময়ে গুরুত্ব প্রদান করে থাকে।


নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন। 

এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন । 

প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে। 

আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
ajkerit