স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস| Shadin Bangladesher Itihas বাংলাদেশের ইতিহাস
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ একটি দক্ষিণ এশিয়ান দেশ, যা ভারতের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত। এটি একটি গণপ্রজাতন্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, যা জনগণের আইনি ও অধিকারের উপর ভিত্তি করে। ঢাকা এটির রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। বাংলাদেশ একটি সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক এবং বৌদ্ধিক দৃষ্টিকোণে সমৃদ্ধ দেশ। এটি একটি দ্বিভাষিক দেশ, যেখানে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষার ব্যবহার হয়। প্রাক-আধুনিক বাংলা সাহিত্য, শিল্প, সংস্কৃতি, এবং গানের এক মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের অগ্রগতিতে অংশগ্রহণ করেছে। অর্থনৈতিকভাবে, পোষ্য মুদ্রার ভারী দাবি ও নিয়ন্ত্রণের কঠিন সংখ্যার দাবির মাধ্যমে, এটি একটি উন্নত অর্থনৈতিক দেশ হিসাবে উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশ একটি ভূগোলগত দৃষ্টিতে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ, যেখানে পোষ্য নদীসমূহের উপস্থিতি উন্নত কৃষিপ্রধান অর্থনীতির একটি প্রধান চালিকা। বাংলাদেশের জনসংখ্যা একটি বৃহৎ সংস্কৃতি এবং জনসংখ্যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে অবস্থিত একটি প্রধান অর্থনৈতিক ক্ষেত্র। তাদের প্রধান রোগ সেই ধারাবাহিক দক্ষিণ এশিয়ান অবস্থানের কারণে, যা অত্যন্ত প্রবল আবহাওয়া ও সম্ভবত প্রাণসংহত উচ্চ আবহাওয়া গোণকে সৃষ্টি করে। পরিবেশ ও সম্পদের সংরক্ষণে সাফল্য অর্জনে বাংলাদেশ প্রায় অগ্রগামী উদাহরণ হিসাবে প্রস্তুত। অর্থনীতি ও সামাজিক উন্নতির জন্য তাদের প্রযুক্তি, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা বিকাশের লক্ষ্যে সক্রিয়ভাবে পরিশ্রম করা হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস অত্যন্ত গভীর এবং গুরুত্বপূর্ণ। স্বাধীনতার অগ্রগতি একটি দুর্দান্ত ও স্বঘোষিত গণযুদ্ধের মাধ্যমে ঘটে। ১৯৭১ সালের মার্চে পাকিস্তানের সামরিক সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা প্রতিবাদ করার পর মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে বাংলাদেশী স্বাধীনতাবাদী সেনারা পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে লড়ে, যেখানে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদের নাস্তিক্য, মানবাধিকার উল্লংঘন এবং হিন্দু মাসমিউল্লার উপর হুমকি এবং অত্যাচারের তথ্য বিশ্বের সামনে নিয়ে আসা হয়। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বিমোচন সেনার হারানোর পর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। এই ঘটনা প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। এরপর বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশের পূর্বপ্রাচীন নাম ছিল পূর্ব বাংগাল। এটি সাম্প্রতিক ইতিহাসে পরিচিত এবং প্রধানত কালিঙ্গ প্রস্তুতিপ্রাপ্তির সময়কালে প্রয়োগ করা হয়েছিল। এরপরে, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর দেশটির নাম পরিবর্তন করে "বাংলাদেশ" হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ সময়
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াই বা স্বাধীনতার সংগ্রাম হিসাবে পরিচিত। এই যুদ্ধে বাংলাদেশী স্বাধীনতাবাদী সেনারা পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে লড়ে, যেখানে পাকিস্তানের প্রতিনিধিদের নাস্তিক্য, মানবাধিকার উল্লংঘন এবং হিন্দু মাসমিউল্লার উপর হুমকি এবং অত্যাচারের তথ্য বিশ্বের সামনে নিয়ে আসা হয়। এই যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। এরপর বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি মার্কিন ঘটনা ছিল যা একটি মহাকাব্য মতো গণযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য লড়া হয়। যুদ্ধের ধারাবাহিক বর্ণনা নিম্নলিখিত প্রধান ঘটনা ও ঘটনাবলীর মাধ্যমে প্রদর্শিত হত:
১. পাকিস্তানি শাসক ও সেনা প্রতিরক্ষা করতে শুরু করে হিন্দু বাঙ্গালীদের উপর অত্যাচার এবং নাস্তিক্যের হুমকি বাংলাদেশের নাগরিক সমাজের ভারসাম্য চূর্ণ করে দেওয়ার পর লোক সমর্থন প্রাপ্ত হয়।
২. স্বাধীনতা প্রাপ্তির লক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণ সংগঠিত হয় এবং মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য নিয়ে সত্যাগ্রহ চালান।
৩. মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিন শুরু হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির লক্ষ্যে লোকসভা নির্বাচনে জনগণ অংশগ্রহণ করে।
৪. মুক্তিযুদ্ধের প্রথম মাসে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী প্রতিরক্ষাবিদের বিরুদ্ধে অসমর্থ হিসেবে ক্ষুব্ধি প্রদর্শিত করে।
৫. নোভেম্বরে, ভারতীয় সেনা বাংলাদেশে হামলা শুরু করে, যা স্বাধীনতার লক্ষ্যে বাংলাদেশী স্বাধীনতাবাদী সেনা এবং বাংলাদেশী নাগরিকদের সমর্থন প্রাপ্ত হয়।
৬. নোভেম্বরে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থী তথা স্বাধীনতার সমর্থক আবুর রকিব নায়েক আদির নেতৃত্বে বাংলাদেশের গনহত্যা করে নারী, শিশু, এবং যুবকের নারীবাদ বা বাংলাদেশ বিমোচন সেনা গঠন করে।
৭. ডিসেম্বরে পাকিস্তানি সেনা হারানোর পর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
৮. ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের দিন হিসাবে পালিত হয়।
৮. মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।
বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা নবম-দশম শ্রেণি
বাংলাদেশের ইতিহাস একটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং সংগ্রহশীল ইতিহাস। এটি অনেকগুলি ঐতিহাসিক ঘটনার মুখ্য অংশ উল্লেখ করে, যা এই অঞ্চলের সংস্কৃতি, সামাজিক ও রাজনৈতিক বিকাশের গতির পরিচয় দেয়। বাংলাদেশের ইতিহাসের মূল অংশ হিসাবে উল্লেখযোগ্য ঘটনা রয়েছে:
১. প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সভ্যতা: বাংলাদেশের ইতিহাস প্রাচীন সভ্যতার প্রতিফলনে প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু হয়। এই সভ্যতা প্রাচীন বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক বিপ্লবের পূর্ববর্তী বীজবোন্ধন করে।
২. গৌড়-পাল বাংলা সাম্রাজ্য: প্রাচীন সময়ে, বাংলাদেশে গৌড়-পাল সাম্রাজ্যের রাজত্ব ছিল। এই সময়ে বাংলা সাম্রাজ্য একটি উন্নত সাংস্কৃতিক ও শিল্পতত্ত্বকেন্দ্র হিসাবে পরিচিত ছিল।
৩. মুঘল শাসন: ১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীতে, বাংলাদেশ মুঘল সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। এই সময়ে বাংলাদেশ একটি সুসংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্যের প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিত ছিল।
৪. ব্রিটিশ শাসন: ১৮শ শতাব্দীতে, বাংলাদেশ ব্রিটিশ শাসনের অংশ ছিল। এই সময়ে কৃষক কেটকারদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও স্বাধীনতা আন্দোলন চলার প্রথম ধারণা পাওয়া যায়।
৫. স্বাধীনতা আন্দোলন: ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলনের অংশ হিসাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সময়ের বিষয়। এই আন্দোলনের ফলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
বাংলাদেশের বিশ্বসভ্যতা বিষয়টি সংক্ষিপ্ত হিসাবে একে অবলম্বন করে,
বাংলাদেশের বিশ্বসভ্যতা একটি ব্যাপক এবং প্রশাসনিকভাবে সংগৃহীত বিষয়। এটি স্থানীয় সংস্কৃতি, ঐতিহাসিক প্রাচীনতা, সাহিত্য, শিল্প, সংগঠনাত্মক ক্ষমতা, রাজনৈতিক উপস্থিতি, আর্থ-সামাজিক বিকাশ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কে অন্তর্নিহিত। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রাচীনতা এবং রম্য সংস্কৃতির স্মৃতি এখানে বার্ধমান করে। এছাড়াও, বাংলাদেশের সাহিত্য, শিল্প এবং সংগঠনাত্মক প্রবৃদ্ধি ও ব্যক্তিগত উদ্ভাবনের অপরিসীমা দরজা খুলে।
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রাচীনতা অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং ভিন্নধর্মী সভ্যতা এখানে একত্রিত হয়েছিল। এর ফলে এই অঞ্চলে বহুধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক সাংস্কৃতিক উপস্থিতির অভাব নেই।
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক উৎপাদন অত্যন্ত বিশাল এবং পুরাতন হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের কবিতা, গান, সংগীত, নাট্য, ছবি, শিল্প ইত্যাদি এখানের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের গভীর দক্ষতা উল্লেখযোগ্য।
আধুনিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ফলে। এরপর বাংলাদেশ নিজস্ব রাষ্ট্র হিসাবে গণ্য হয়েছে এবং প্রশাসনিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে উন্নতির পথে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বসভ্যতা ও অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে প্রগতিশীল একটি দেশ।
বাংলাদেশের রাজনীতি ও ইতিহাস
বাংলাদেশের রাজনীতি এবং ইতিহাস একটি অত্যন্ত প্রশিক্ষিত এবং সংগ্রহশীল বিষয়। এটি প্রাচীন সময়ের চালিত সমাজগত উন্নতি, সংগঠন ও রাজনৈতিক প্রবৃদ্ধি হিসাবে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের রাজনীতি ও ইতিহাসের মূল অংশ এমনভাবে উল্লেখযোগ্য:
১. প্রাচীন সময়: বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাসে গৌড় ও পাল রাজবংশ, ভবত্সর, মুরশিদাবাদ, লাক্ষ্মী সেনা ইত্যাদি অনেক রাজবংশের প্রভূতি এবং তাদের রাজনৈতিক প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার উন্নতি ও বিপ্লবের গতির পরিচয় দেয়।
২. মুঘল শাসন: বাংলাদেশ মুঘল শাসনের অংশ হিসাবে গণ্য। এই সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন ও উন্নতি ঘটে।
৩. ব্রিটিশ শাসন: ১৮শ শতাব্দীতে, বাংলাদেশ ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিল। এই সময়ে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলন ও স্বাধীনতা আন্দোলনের ধারণা জন্ম গ্রহণ করে।
৪. পাকিস্তান শাসন: ১৯৪৭ সালে ভারতের বিভাগের পরে, বাংলাদেশ পূর্ব পাকিস্তানের অংশ হিসাবে যুক্ত হয়। এই সময়ে বাংলাদেশে পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলন ও স্বাধীনতা আন্দোলন সংঘটিত হয়।
৫. বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলন: ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলনের ফলে স্বাধীন হয়। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ে তোলা।
এইভাবে, বাংলাদেশের রাজনীতি ও ইতিহাস অত্যন্ত গভীর এবং প্রশাসনিকভাবে সংগ্রহশীল বিষয় যা এই অঞ্চলের প্রতিষ্ঠান ও উন্নতির পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য
বাংলাদেশের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য অত্যন্ত ঐতিহাসিক এবং সমৃদ্ধ। এই অঞ্চলে প্রাচীনতম সভ্যতা থেকে আধুনিক সময়ে পর্যন্ত বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে যা দেশটির ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয় নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং ঐতিহ্যবাহির উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় নিম্নে উল্লিখিত হল:
১. প্রাচীন সভ্যতা: বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাসে গৌড় ও পাল রাজবংশ, মৌর্য, সেন, পাল, চন্দ্র, লাক্ষ্মী সেনা ইত্যাদি বিভিন্ন সভ্যতা ও রাজবংশের উদয় ও পতনের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য রয়েছে।
২. ভারতীয় ঐতিহাসিক ঘটনা: বাংলাদেশ ভারতীয় ঐতিহাসিক ঘটনার অংশ হিসাবে গণ্য হয়ে থাকে, যেমন মৌর্য, গুপ্ত, পাল, চন্দ্র সাম্রাজ্যের অবস্থান এবং তাদের বিজয়ের ইতিহাস।
৩. ইসলামী সাম্রাজ্য: বাংলাদেশে ইসলামী সাম্রাজ্যের অবস্থানের সময় প্রাচীন সময়ে বিভিন্ন ইসলামী শাসকের আধীনে অবস্থান হয়েছিল।
৪. মুঘল শাসন: বাংলাদেশ মুঘল শাসনের অধীনে ছিল, এই সময়ে রাজতন্ত্রের আদিকালে বাংলাদেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি পেয়েছিল।
৫. ব্রিটিশ শাসন: ১৮শ শতাব্দীতে, বাংলাদেশ ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিল, এই সময়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন ও উন্নতি ঘটে।
৬. বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলন: ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলনের ফলে স্বাধীন হয়। এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ে তোলা।
এইভাবে, বাংলাদেশের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং এই অঞ্চলের ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক পরিচয় তুলে ধরে
বর্তমানে বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য
বাংলাদেশের বর্তমান সময়ে রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক পরিবেশ, সাংস্কৃতিক প্রগতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি বিভিন্ন দিক আছে। এই সময়ে বাংলাদেশ একটি প্রগতিশীল এবং উন্নত দেশ হিসাবে পরিচিত। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্তমান বিষয় নিম্নে উল্লেখ করা হল:
১. রাজনীতি: বাংলাদেশে রাজনীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং গতিশীল। দেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন রাজনৈতিক মতবাদে ক্রিয়াশীল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়মিতভাবে পরিবর্তন হয়ে থাকে।
২. অর্থনীতি: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা চলমান হয়ে থাকে এবং বৃদ্ধি প্রাপ্তির দিকে উন্নতি হয়ে যাচ্ছে। দেশে বাণিজ্যিক কার্যক্রম, বাণিজ্য ও বাণিজ্য প্রস্তুতি, উৎপাদন ও পরিবহনে উন্নতি প্রকাশ পেয়েছে।
৩. সামাজিক পরিবেশ: বাংলাদেশের সামাজিক পরিবেশ বিভিন্ন দিকে বিবর্ধিত হয়ে আসছে, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী সম্প্রদায়, যৌন মনোনিবেশ ইত্যাদি।
৪. সাংস্কৃতিক প্রগতি: বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক প্রগতি অত্যন্ত গতিশীল এবং বিস্তৃত। রম্য শিল্প, সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলামেশা এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক পরিচয় দেয়।
বাংলাদেশের বর্তমানে প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে প্রযুক্তির উন্নতি প্রযুক্তিবিদ্যা ও তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় মানুষের উন্নতির মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের অভিযানে অগ্রগতি করছে এবং মূল্যবান প্রজন্ম সম্পন্ন বিজ্ঞানীদের জন্য পরিবেশ তৈরি করছে।
সামাজিক ও আধুনিক সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। সরকার প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি একসাথে কাজ করে বাংলাদেশের সামাজিক ও আর্থিক উন্নতি সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন প্রকল্প অমলে আনছে।
বাংলাদেশের বর্তমানের সময়ে সাহিত্য, শিল্প, সংগীত, নৃত্য ইত্যাদি সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অগ্রগতি লাভ করেছে। দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেকগুলি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রদর্শনী সম্পন্ন হচ্ছে, যা দেশের সাংস্কৃতিক জীবনকে ধনাত্মকভাবে প্রতিষ্ঠিত করছে।
বাংলাদেশের বর্তমানের সময়ে বাণিজ্যিক কার্যক্রম, বাণিজ্য প্রস্তুতি, পরিবহন ও প্রযুক্তি সেক্টরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি প্রমুখ প্রযুক্তি রাজ্য হিসাবে উল্লেখ হয়ে আছে।
এইভাবে বাংলাদেশের বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতি প্রাপ্তি ঘটছে এবং দেশটি বিশ্বের সম্মানিত একটি অংশ হিসাবে পরিচিত হচ্ছে।
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল। এটি প্রথম বাংলাদেশ স্বাধীনতা আন্দোলনের আগে একটি ব্যবস্থাপনা নির্বাচন ছিল। এই নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষের অংশগ্রহণ এক নতুন রাজনৈতিক দলের সংস্থাপনের দিকে একটি মার্গ প্রদান করে।
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনের সাথে জুড়েছিল তিনটি প্রধান রাজনৈতিক দল - আওয়ামী লীগ, পুরসভা লীগ এবং পাকিস্তানের জাতীয় পার্টি (সমর্থক দল)। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বকারী দল হিসাবে পরিচিত ছিল, যেখানে পুরসভা লীগ পূর্বে পাকিস্তানের জাতীয় পার্টির অংশ ছিল।
এই নির্বাচনে জনগণের প্রতি একটি সাফ বার্তা প্রেরণ করা হয়। মানুষের পক্ষে মনোনিবেশ বাড়ানো এবং নির্বাচনী কর্মকান্ডে যথাযথ পরিচালনা সাধারণ নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য ছিল।
এই নির্বাচনের ফলে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় এবং তাদের নেতৃত্বে শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী পদে উত্তীর্ণ হন। এই নির্বাচনের ফলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের ভূমিকা এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনের পথে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ ঘটে।
১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন
১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলনের দাবি গুলি ছিলো:
১. শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিদাতা হিসেবে ঘোষণা।
২. একটি জাতীয় পরিষদ গঠন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্য ঘোষণা।
৩. বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে গ্রহণ এবং এর উন্নতির প্রতিশ্রুতি।
৪. শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যান্য গ্রামীণ এবং শহুরের নেতাদের মুক্তি।
৫. বাংলাদেশে একটি সাম্রাজ্যবাদী শাসন প্রতিরোধের জন্য সংগ্রাম।
৬. সাম্রাজ্যবাদ ও অস্বীকৃত পদ্ধতি সমাপ্তির দাবি ও অস্বীকৃত পদ্ধতি সমাপ্তি।
এই দাবিগুলির মাধ্যমে ছয় দফার আন্দোলনের কার্যক্রম সম্পাদনের লক্ষ্য ছিলো। এই আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ তাদের অধিকারের প্রতি আওয়াজ উঠাতেপ্র পেশ করা হয়।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক ও গর্বের অধ্যায়। এই আন্দোলনে বাংলা ভাষা এবং বাংলাদেশি জাতীয় মানবাধিকার ও সাংস্কৃতিক পরিচয়ের লড়াই করা হয়।
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রগণের এক গোষ্ঠী ভাষা আন্দোলনে আসতে এবং ভাষা মুক্তির অধিকারের অধিকার প্রতিরোধ করতে একত্রিত হয়। তাদের প্রধান দাবি ছিল বাংলা ভাষাকে পূর্ণরূপে সরকারি কাজে ব্যবহার করা। সেই দিনে, পাকিস্তানি সরকার নিয়ে আসা সিদ্ধান্তে বাংলা ভাষার প্রতি অত্যাচার ও মুছে ফেলা হয়। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মানবধিকার আন্দোলন ঘটে।
ভাষা আন্দোলনের পরিণামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিদপ্তরের পোস্টারে বাংলা ভাষার গুরুত্ব উল্লেখ করা হয়। তাছাড়া ভাষা আন্দোলনের পরে একই বছরের ২৯শে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধের প্রধান বিষয় ছিল বাংলাদেশের ভাষা, সাংস্কৃতিক ও রাষ্ট্রীয় আত্মপরিচয়।
এই ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলা ভাষা সম্প্রদায়ের প্রতি আন্দোলনবাজী এবং মর্যাদায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি মৌলিক দিক।
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের নাম ও পদবী
নোটবুক : আশাকরি আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে কাঙ্খিত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।
এরকম আরো অসংখ্য হাদিস ও শিক্ষামূলক পোস্ট সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের এই বাংলা ব্লক ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন ।
প্রয়োজনীয় সকল তথ্য পেতে ভিজিট করুন জে কে ব্লগ বিডি ডট কম ওয়েবসাইটডে ও যোগাযোগ করুন জিমেইল ,টেলিগ্রাম, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও জে কে ব্লক বিডি ডট কম ওয়েবসাইটে।
আমাদের এই জে কে বাংলা ব্লগ বিডি ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url